সম্প্রতি চাপাইনবাবগঞ্জ এবং ঝিনাইদহে পরিচালিত জঙ্গীবিরোধী অভিযান সম্পর্কে শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ বলেছে, জঙ্গীরা এসব ঘাটিকে অস্ত্র এবং বিস্ফোরকের ভান্ডার হিসেবে গড়ে তুলেছিল। আর ওই অস্ত্র এবং বিস্ফোরক দিয়ে নাশকতা সৃষ্টির উদ্দেশ্য ছিল। পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম সংবাদ সম্মেলনে বলেন, জঙ্গী অর্থায়নের ব্যাপারে সব উৎসের সন্ধান এখনো পাওয়া যায়নি। তবে জঙ্গীবাদে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশীসহ বিদেশী অর্থায়ন রয়েছে বলে পুলিশের ধারণা।