সর্বকালের সেরা হিসেবে বিবেচিত এবং কিংবদন্তী মোহাম্মদ আলীর মৃত্যুতে বাংলাদেশেও শোকের ছায়া নেমেছে। ১৯৭৮ সালে তিনি বাংলাদেশের সরকারের উদ্যোগে এ দেশে এসেছিলেন; তাকে দেয়া হয়েছিল বিপুল সংবর্ধনা। শুধু সংবর্ধনাই নয়, তাকে দেয়া হয় বাংলাদেশের সম্মানসূচক নাগরিকত্ব ও পাসপোর্ট। সে সময় তিনি সিলেট, রাঙ্গামাটি, কক্সবাজারসহ বাংলাদেশের কয়েকটি এলাকাও সফর করেন। ঢাকায় অবস্থানকালে দ্য গ্রেটেস্ট মোহাম্মদ আলী একটি প্রদর্শনী বক্সিং ম্যাচে অংশ নেন ঢাকা স্টেডিয়ামে-১২ বছরের এক কিশোরের সাথে। সে কিশোর গিয়াসউদ্দিন এখন নির্মাণ শিল্প ব্যবসায় জড়িত। সে দিনের কথা স্মরণ করলেন মোহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন ভয়েস অফ আমেরিকার সাথে।
বক্সিংয়ে হেভিওয়েট বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের সাথে স্বল্পসময়ের জন্য রিং-এ উঠতে পেরেছিলেন আবদুল হালিম-যাকে এখন সবাই বক্সার হালিম নামেই চেনেন। তিনিও সেদিনের কথা স্মরণ করলেন।
বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ মোহাম্মদ আলীকে শুধুমাত্র বক্সিংয়ে হেভিওয়েট বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হিসেবেই কিংবদন্তী মনে করেন না, তারা তাকে দেখেন অন্যায় এবং অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের প্রতীক হিসেবেও।
মোহাম্মদ আলীর মৃত্যুতে প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি নেত্রীসহ অনেকেই শোক প্রকাশ করেছেন। ঢাকা থেকে আমীর খসরু।