বাংলাদেশের শাক-সবজীতে নানা ধরনের রোগ ও ভাইরাস সনাক্ত হওয়ায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে বারবার পরিস্থিতি উন্নয়নের তাগাদা দেয়া হয়। তবে পরিস্থিতির সামান্যতম উন্নতি না হওয়ার প্রেক্ষাপটে ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশ থেকে শাক-সবজী আমদানীতে নিষেধাজ্ঞা আরোপের চূড়ান্ত হুমকি দেয়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিষেধাজ্ঞা আরোপের আগেই বাংলাদেশ নিজেই ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে শাক-সবজী রফতানী বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং রফতানীকারকদেও উপরে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। ঢাকায় কর্মকর্তারা জানান, দু’বছর ধরে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পরীক্ষায় শাক-সবজীতে নানা ধরনের ভাইরাসের উপাস্থতি পাওয়া ও রোগক্রান্ত হওয়ায় প্রথমে অনুষ্ঠানিকভাবে সতর্ক করা হয় । একবছর ধরে পরিস্থিতির অদৌ কোন উন্নতি না হলে নিষেধাজ্ঞা অরোপের কথা বলা হয়। শেষ পর্যন্ত ইউরোপীয় ইউনিয়ন যখন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে যাচ্ছিল, ঠিক তখনই বাংলাদেশ নেজেই রফতানী বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে কমপক্ষে এক কোটি ইউরো বা নব্বই কোটি টাকার শাক-সবজী রফতানী করা হতো। .....ঢাকা থেকে আমীর খসরু