সরকারী হিসাব মতে, বাংলাদেশে বছরে মোট ধান উৎপাদন হয় তিন কোটি ৩০ থেকে ৩৫ লাখ টন। আর এর মধ্যে বোরো ধান উৎপাদিত হয় ১ কোটি ৮০ থেকে ৮৫ লাখ টনের মতো। অল্পকিছু দিন পরেই বোরো ধান পাকা এবং কাটার মৌসুম। কিন্তু সুনামগঞ্জসহ দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় ৭ জেলার হাওর অঞ্চল এবং উত্তরাঞ্চলের ৪ জেলা নিয়ে চলনবিলসহ বেশ কয়েকস্থানের হাজার হাজার হেক্টর ফসলী জমি-যাতে বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছিল-তা পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় বিশাল সংকটে পড়েছেন কৃষকসহ ওই অঞ্চলের মানুষজন। দেশের খাদ্য নিরাপত্তা, খাদ্য প্রাপ্তি এবং অর্থনীতির উপরে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞগণ।
এ সম্পর্কে বিশ্লেষণ করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান।
তবে সরকারের কৃষি অধিদফতর বৃহস্পতিবার বলেছে, খাদ্য নিরাপত্তা এবং খাদ্য প্রাপ্তিতে কোনো সংকট দেখা দেবে না। কারণ আমন এবং আউস ধানের ক্ষেত্রে বাড়তি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ঢাকা থেকে আমীর খসরুর রিপোর্ট।