অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

একই বিষয়ে পুলিশ ও র‌্যাবের ভিন্ন বক্তব্য


বাংলাদেশে আইন শৃংখলা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত দুটি প্রতিষ্ঠান পুলিশ বাহিনী এবং র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বা র‌্যাব-এর মধ্যে নিষিদ্ধ ঘোষিত জেএমবি থেকে বেরিয়ে গিয়ে গঠিত নব্য জেএমবির আমীর কে ছিলেন এবং ইতালীয় নাগরিক তাবেলা সিজার হত্যাকান্ডের ঘটনার সাথে নব্য জেএমবি’র আদৌ সম্পৃক্ততা ছিল কিনা- সে সব প্রশ্নে মতভিন্নতা ও মতদ্বৈততা দেখা দিয়েছে।

র‌্যাবের প্রধান বেনজীর আহমদ ২১ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছিলেন, ঢাকার আশুলিয়ায় র‌্যাবের অভিযানে নিহত সারোয়ার জাহানই নব্য জেএমবি’র আমীর। তিনি আরও দাবি করেছিলেন যে, তাবেলা সিজার হত্যাকান্ডে নব্য জেএমবি জড়িত।
তবে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম বুধবার র‌্যাবের বক্তব্যকে নাকচ করে দিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছেন, ইতালীয় নাগরিক তাবেলা সিজার হত্যাকান্ডে নব্য জেএমবি’র কোনো সম্পৃক্ততা নেই। একজন বিএনপি নেতাসহ ৭ জনকে আসামীকে করে যে অভিযুক্তপত্র বা চার্জশিট দেয়া হয়েছে তা যথাযথ।

এছাড়া, পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট প্রধান দাবি করেছেন যে, নিহত সারোয়ার জাহান নব্য জেএমবি’র আমীর ছিলেন না; সারোয়ার জাহান নব্য জেএমবি'র একজন তৃতীয় সারির নেতা ও সংগঠক ছিলেন।
পুলিশের এই বক্তব্য সম্পর্কে র‌্যাব নতুন কোনো বক্তব্য দেয়নি। ঢাকা থেকে আমীর খসরু।

XS
SM
MD
LG