অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

সিরিয়া এবং যুদ্ধ বিক্ষুদ্ধ অন্যান্য দেশের শরনার্থীরা এখন হাঙ্গেরী থেকে জার্মানী ও পশ্চিম য়ুরোপের অন্যান্য দেশ অভিমুখে ধেয়ে চলেছেন-


সিরিয়া এবং যুদ্ধ বিক্ষুদ্ধ অন্যান্য দেশের শরনার্থীরা এখন হাঙ্গেরী থেকে জার্মানী ও পশ্চিম য়ুরোপের অন্যান্য দেশ অভিমুখে ধেয়ে চলেছেন- হাজির হচ্ছেন আশ্রয়ের সন্ধানে- আরো হাজার হাজার শরনার্থী এখনো আটকিয়ে রয়েছেন গ্রীসে- ম্যাসিডোনিয়ায়- কেউ জানেনা কখন তাঁরা সামনের পানে এগুতে পারবেন, যেতে পারবেন কোন দিক পানে।

জাতিসংঘ শরনার্থী সংস্থা বলছে- প্রায় হাজার তিরিশ শরনার্থী গিয়ে পৌঁচেছেন গ্রীসে-এক লেসবোস দ্বীপেই হাজির হয়েছেন পনেরো থেকে আঠারো হাজার শরনার্থী- আর যুগোস্লাভিয়ার প্রাক্তন ম্যাসিডোনিয়া প্রজাতন্ত্রে উপস্থিত হয়েছেন সাত হাজার শরনার্থী।প্রতিক্ষা করছেন তাঁরা- তাঁদের নিয়ে বাছ বিচার হবে,হিসেব নিকেশ হবে- সেজন্যে। এখন তাঁরা অপেক্ষা করে রয়েছেন- কেননা, তার পরই তাঁদের বলা হবে কোনদিক পানে তাঁরা যেতে পারবেন আশ্রয় সন্ধানে।স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়ানীস মৌযালাস স্থানীয় একটি বেতার কেন্দ্রকে যাই বলেছেন, বার্তা সংস্থা AFP তারই হাওয়ালা দিয়ে জানাচ্ছে- লেসবোর অবস্থা এখন ভয়ঙ্কর-সামলানো মুশকিল হয়ে দাঁড়াচ্ছে।বার্তা সংস্থা রয়টার্স পরিবেশিত খবরে বলা হচ্ছে – জাতিসংঘ শরনার্থী সংস্থা জরুরি ভিত্তিতে একটি আবেদন-বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে- বলছে,ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে প্রাণ বাঁচাতে দলে দলে য়ুরোপ অভিমুখে পালাচ্ছেন যে শরনার্থীরা বাৎসরিক হিসেবে তাঁদের সংখ্যা এখন গিয়ে দাঁড়াচ্ছে চার লক্ষে।

জাতিসংঘ শরনার্থী সংস্থার মূখপাত্র মেলীসা ফ্লেমিংয়ের বক্তব্য উদ্ধৃত করে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হচ্ছে-য়ুরোপের দেশগুলোকে এখন স্থির করে নিতে হবে কারা কতোজন শরনার্থীকে নিতে রাজি হবে এবং সেই মতো একটা সংখ্যা তালিকা প্রনয়ন করতে হবে। জার্মানী আগেই বলেছিলো এ বছর তারা আট লক্ষ শরনার্থীকে নিতে পারবে বলে আশা করছে।

XS
SM
MD
LG