বাংলাদেশে রানা প্লাজা দূর্ঘটনার পর থেকে দেশে বিদেশে বাংলাদেশের তৈরী পোশাক শিল্প কারখানায় শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও কাজের পরিবেশ, এবং পারিশ্রমিক নিয়ে দারুণ আলোচনা-সমালোচনা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশে শ্রমিক সমস্যা নিয়ে কাজ করেন এ্যাডভোকেট এ কে এম নাসিম। তিনি এক সাক্ষাতকারে বর্তমান এই পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। তার সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন রোকেয়া হায়দার।
বিভিন্ন বিদেশী কোম্পানী বাংলাদেশের তৈরী পোশাক আমদানী এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন সে দেশ থেকে আমাদনী করা তৈরী পোশাকের ওপর শুল্ক মুক্ত রাখার বাড়তি সুযোগও বাতিল করতে পারে এমন আশংকা দেখা দিচ্ছে।
আইনবিদ এ কে এম নাসিম বলেন, ‘আমেরিকার সবচাইতে প্রভাবশালী ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন এ এফ এল সি আই ও, ২০০৭ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একটা পিটিশান দায়ের করে, যে বাংলাদেশের শ্রম মান নিশ্চিত করা হচ্ছে না তিনটি সেক্টারে – এই অভিযোগ তুলে জিএসপি সুবিধা তারা যা পাচ্ছে সেটা রহিত করার জন্য তারা আবেদন করে। আর গত পাঁচ বছর ধরে এই আবেদন বিবেচনাধীন আছে’।
রানা প্লাজায় মর্মান্তিক দূর্ঘটনার পর পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েচে এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন যে, ‘নিরাপত্তার বিষয়টি সামনে চলে এসেছে, তারপর ভবনের নিরাপত্তার বিষয়গুলো সামনে চলে এসেছে। এখন মোটামুটি এমন অবস্থা দাঁড়িয়েছে এরকম যে, বাংলাদেশ সরকার ও এখানে স্টেকহোল্ডার যারা আছে তারা শ্রমিকদের নিরাপত্তার বিষয়টা নিশ্চিত করতে পারে নি’।
বাংলাদেশে শ্রমিক সমস্যা নিয়ে কাজ করেন এ্যাডভোকেট এ কে এম নাসিম। তিনি এক সাক্ষাতকারে বর্তমান এই পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। তার সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন রোকেয়া হায়দার।
বিভিন্ন বিদেশী কোম্পানী বাংলাদেশের তৈরী পোশাক আমদানী এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন সে দেশ থেকে আমাদনী করা তৈরী পোশাকের ওপর শুল্ক মুক্ত রাখার বাড়তি সুযোগও বাতিল করতে পারে এমন আশংকা দেখা দিচ্ছে।
আইনবিদ এ কে এম নাসিম বলেন, ‘আমেরিকার সবচাইতে প্রভাবশালী ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন এ এফ এল সি আই ও, ২০০৭ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একটা পিটিশান দায়ের করে, যে বাংলাদেশের শ্রম মান নিশ্চিত করা হচ্ছে না তিনটি সেক্টারে – এই অভিযোগ তুলে জিএসপি সুবিধা তারা যা পাচ্ছে সেটা রহিত করার জন্য তারা আবেদন করে। আর গত পাঁচ বছর ধরে এই আবেদন বিবেচনাধীন আছে’।
রানা প্লাজায় মর্মান্তিক দূর্ঘটনার পর পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েচে এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন যে, ‘নিরাপত্তার বিষয়টি সামনে চলে এসেছে, তারপর ভবনের নিরাপত্তার বিষয়গুলো সামনে চলে এসেছে। এখন মোটামুটি এমন অবস্থা দাঁড়িয়েছে এরকম যে, বাংলাদেশ সরকার ও এখানে স্টেকহোল্ডার যারা আছে তারা শ্রমিকদের নিরাপত্তার বিষয়টা নিশ্চিত করতে পারে নি’।