অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

বাংলাদেশে বাক স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা


আজকের হ্যালো ওয়াশিংটনের আলোচ্য বিষয় –‘বাংলাদেশে বাক স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা’!

আমাদের আজকের এ অনুষ্ঠানের জন্যে অতিথি উত্তরদাতা প্যানেলে রয়েছেন ট্রান্সপেরেন্সী ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ TIB-র নির্বাহী পরিচালক ডক্টর ইফতেখারূজ্জামান , বাংলাদেশের এন জি ও সংস্থা নিজেরা করি’র কর্ণধার খুশি কবীর এবং নিউ ইয়র্কের প্রবাসী সংবাদ ভাস্যকার-বিশ্লেষক সৈয়দ মোহাম্মদউল্লাহ ।

এ তিন অতিথি উত্তরদাতা আমাদের শ্রোতাদের প্রশ্ন/মন্তব্যের জবাব দেবেন আজকের অনুষ্ঠানে । আর হ্যাঁ এ অনুষ্ঠানে শ্রোতাদের বা উত্তরদাতাদের মন্তব্য-বক্তব্য সবই তাঁদের নিজস্ব মতামত – ভয়েস অফ এ্যামেরিকা কতৃপক্ষের ওপর তার দায়দায়িত্ব বর্তাবে না । এখন শুরূ ক’রছি তাহ’লে - সরাসরি চ’লে যাচ্ছি আন্তর্জাতিক টেলিকনফারেন্স লাইনে । একই প্রশ্ন বা মন্তব্য নিয়ে প্রত্যেক অতিথি উত্তরদাতার কাছে যাওয়া সম্ভব নাও হ’তে পারে । প্রশ্নকর্তারা প্রশ্ন বা মন্তব্য সংক্ষিপ্ত ক’রবেন দয়া ক’রে – উত্তরদাতারাও বক্তব্য দীর্ঘ না ক’রলে বাধিত হবো । আর ভালো কথা । এ অনুষ্ঠানের লক্ষ জ্ঞানানূশীলন-বিশেষ কোনো দেশ-কাল-সমাজ-পাত্র বা ঘটনার প্রতি অঙ্গূলী নির্দেশ নয় - বুদ্ধিদৃপ্ত আলোচনাই কাম্য । এখন তাহ’লে শুরূ ক’রছি ।

এ অনুষ্ঠানে শ্রোতাদের অনেকে এবং সেই সঙ্গে অতিথি উত্তরদাতারা মনে করেন বাংলাদেশে বাক স্বাধীনতা এবং সংবাদ মাধম্যের স্বাধীনতা থাকলেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে এর প্রয়োগ প্রশ্নবিদ্ধ হতে দেখা গিয়েছে । গনতান্ত্রিক একটি দেশে যেভাবে দায়িত্ব স্বীকার করবার কথা , যেভাবে জবাবদিহিতার উপস্থিতি বাঞ্ছনীয় বলে পরিগণিত হবার কথা , বাংলাদেশে অনেক ক্ষেত্রেই তা হয়না , তা সে ক্ষমতাসীন দল যাঁরাই হোন না কেন । শ্রোতাদের একজন এমোন মন্তব্যও করেছেন যে কোনো কোনো ক্ষেত্রে বাক স্বাধীনতার সুযোগে এর লংঘনও ঘটতে দেখা যায় এবং নির্যাতিত-নিগৃহিত মহল সঠিক ভাবে সূবিচার থেকে বঞ্চিত হন । এই খামতিগুলো পূরণের অবকাশ বাংলাদেশে রয়েছে যে তা বলাই বাহুল্য - অনেকের মত যে এমোনটিই শোনা গিয়েছে সে কথা হ্যালো ওয়াশিংটনের এ আলোচনায় ।

XS
SM
MD
LG