পাকিস্তানে সম্প্রতি যে খ্রীষ্টান বালিকা রামশাহ মাসিহ’কে কোরান শরীফের আয়াত পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননা আইনের আওতায় যে তাকে আটক রাখা হয়েছে , সে নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। জানা গেছে মেয়েটির বয়স এগারো এবং সম্ভবত সে মানসিক প্রতিবন্ধী। এ ক্ষেত্রে তাকে ধর্ম অবমাননা আইনের আওতায় শাস্তি দেয়া মানবিক , এমন কী ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গিতেও কতটা যুক্তিসঙ্গত সে নিয়ে কানাডার টরোন্টো অবস্থিত শারিয়া আই বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ও গবেষক হাসান মাহমুদ কথা বলেছেন ভয়েস অফ আমেরিকার সঙ্গে।
হাসান মাহমুদ বলেন যে পাকিস্তানের ধর্ম অবমাননা বিষয়ক আইনে মৃত্যুদন্ডের বিধান রয়েছে এবং এই আইন শারিয়া আইনেরই অন্তর্গত । তবে শারিয়া আইন যে মূলত ইসলামি চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক মি মাহমুদ সেটি ও উল্লেখ করেন। তিনি বলেন এই আইনটা সরাসরি ইসলামের এবং কোরানের মর্মবাণীর পরিপন্থি। তিনি বলেন যে কোরান শরীফে পরিস্কার বলা আছে যে তোমরা যখন দেখবে কেউ আল্লাহ ও রসুলের প্রতি ঠাট্টা তামাশা করেছ তখন তোমরা সেই স্থান ছেড়ে চলে যাও।
হাসান মাহমুদ আরও বলেন যে স্বার্থান্বেষী মহল এই আইনের অপব্যবহার করছে এবং নানান ভাবে সংখ্যালঘুদের হয়রানি করা জন্যেও এই আইনকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে থাকে । তিনি এই আইনের সংস্কার নয় , বস্তুত পরিবর্তন চান।
হাসান মাহমুদ বলেন যে পাকিস্তানের ধর্ম অবমাননা বিষয়ক আইনে মৃত্যুদন্ডের বিধান রয়েছে এবং এই আইন শারিয়া আইনেরই অন্তর্গত । তবে শারিয়া আইন যে মূলত ইসলামি চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক মি মাহমুদ সেটি ও উল্লেখ করেন। তিনি বলেন এই আইনটা সরাসরি ইসলামের এবং কোরানের মর্মবাণীর পরিপন্থি। তিনি বলেন যে কোরান শরীফে পরিস্কার বলা আছে যে তোমরা যখন দেখবে কেউ আল্লাহ ও রসুলের প্রতি ঠাট্টা তামাশা করেছ তখন তোমরা সেই স্থান ছেড়ে চলে যাও।
হাসান মাহমুদ আরও বলেন যে স্বার্থান্বেষী মহল এই আইনের অপব্যবহার করছে এবং নানান ভাবে সংখ্যালঘুদের হয়রানি করা জন্যেও এই আইনকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে থাকে । তিনি এই আইনের সংস্কার নয় , বস্তুত পরিবর্তন চান।