হামাস বলছে-ইস্রাইলের বিমান হামলা, গাযায়,হামাসের সামরিক নেতার ২৭ বছর বয়স স্ত্রী ও তাঁর সাত মাসের শিশু পুত্রকে হত্যা করেছে।অস্ত্র বিরতি নিয়ে আলোচনা ভেস্তে যাবার পর দু’ পক্ষেই এখন লড়াই শুরু হয়ে গিয়েছে আবার।
দৃশ্যত: মোহাম্মেদ দেইফকে নিশানা বাননোর পর বুধবারে হামাস বলেছে-ইস্রাইল এখন জাহান্নামের দরোজা অবারিত করে দিলো।
দশদিনের শান্ত পরিস্থিতির মাঝে কায়রোতে আলোচকেরা ৬ সপ্তাহ আগের শুরু হওয়া সংকট নিরসনের দীর্ঘমেয়াদি পন্থা অন্বেষনের পর এখন লড়াই আবার শুরু হয়ে গেলো।ইস্রাইলকে গাযার অবরোধ খতম করতে হবে-হামাসের এ দাবি অথবা ইস্রাইলের তরফে হামাসের অসামরিকিকরনের অভিলাশ – এর কোনোটাতেই ঐ আলোচনায় কোনো ফলোদয় ঘটলোনা।
ইস্রাইল বলছে- তারা এখন ঐ অস্ত্র বিরতি ভেঙ্গে পড়বার পর কমসে কম নব্বুইটি লক্ষস্থল নিশানা করে বিমান হামলা চালিয়েছে- এবং জঙ্গিরা কম হলেও, রকেট মেরেছে এক শ’ তিরিশটির মতো।
ফিলিস্তিনী কর্মকর্তারা বলছেন-নতুন দফার বিমান হামলায় কম হলেও ১৮ ব্যক্তির প্রাণ বিনাশ হয়েছে গাযায়।ইস্রাইলের তরফে কেউ জখম হয়েছে – এমোনটি শোনা যায় নি।
জুলাইয়ের গোড়ার দিক থেকে নিয়ে – এ লড়াইয়ে,দু’ হাজার ছত্রিশ ফিলিস্তিনী নিহত হয়েছেন- এঁদের বেশির ভাগই অসামরিক লোকজন- আর ইস্রাইলের পক্ষে সৈন্য ও তিন অসামরিক ব্যক্তি মিলিয়ে নিহতের সংখ্যা ৬৪।