*নর্থ সী অন্তর্গত ছোট্র দ্বীপরাষ্ট্র বৃটেন একদা যেভাবে রূখে দাঁড়িয়েছিলো নাৎসী আগ্রাসনের মুখে-দশকের পর দশক সোভিয়েট বলয়ের বিপরীতে যেভাবে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সঙ্গ দিয়েছিলো যুক্তরাষ্ট্রের নেটো শরিক হিসেবে এই দেশটি- জলবায়ু ইস্যুতে,অভিবাসনের প্রশ্নে যে ভুমিকার কারণে হয়ে উঠেছিলো যুক্তরাজ্য এই দেশটি – এখন এই ব্রেক্সিট ভোটের পর সেই গ্রেট বৃটেন কতোখানি কার্যকরভাবে নিরাপত্তা প্লেয়ার হিসেবে মহাবলী দেশের দায়িত্ব পালনে সক্ষম হবে য়ুরোপে?
*এই পরিবর্তন য়ুরোপে নেটোর অবস্থানে কতোখানি বা আদৌ কোনো রদবদল ঘটাবে কি?
*ব্রেক্সিট ভোট যে বর্ণবাদের উদ্ভব ঘটাবে বা ঘটালো বলে অনেকে আশংকা করছেন তার কারনে সামগ্রিকভাবে য়ুরোপের নিরাপত্তা পরিস্থিতি কিভাবে সামাল দেওয়া প্রয়োজন?
এসব প্রশ্নে আমরা কথা বলি বিশিষ্ট নিরাপত্তা বিশ্লেষক Peace & Security Institute-এর জেনারেল মুনীরুজ্জামানের সঙ্গে। ভয়েস অফ এ্যামেরিকার ওয়াশিংটন স্টুডিও থেকে তাঁর সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন সরকার কবীরুদ্দীন।