মিয়ানমারে কর্তৃপক্ষ বলেছে যে এ পর্যন্ত বন্যা ও ভূমিধ্বসে ৪৬জন প্রাণ হারিয়েছে।
সোমবার ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রনালয় ঘোষণা করে যে মিয়ানমারের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলে প্রায় ২ লক্ষ বাসিন্দা বিপর্যয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওদিকে সরকার, সামরিক বাহিনী ও ত্রাণ সংস্থাগুলো উদ্ধার তৎপরতা চালানোর জন্য এবং ত্রাণ সামগ্রী পৌছে দেওয়ার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট থিন সেন শনিবার মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের সাগাইং অঞ্চলে যান।। তিনি যে চারটি এলাকায় জরুরী অবস্থা ঘোষণা করেন সাগাইং অঞ্চল তারই একটি।
তিনি বলেন " বহু ধানক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বন্যার যারা শিকার হয়েছেন, আমি আজ এখানে তাদের সঙ্গে আছি, তাদের সমর্থন দেওয়ার জন্য ও ক্ষতিপূরণের সম্ভাব্য উপায় নির্ধারনের জন্য। জলের মাত্রা ধীরে কমা শুরু করেছে। মিয়ানমার সরকারী টিম চেষ্টা করবে পুনর্বাসন ও পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় যথাসাধ্য সাহায্য করার জন্য।
মিয়ানমারের বিরোধী নেত্রী অংসান সুচী সোমবার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত একটি এলাকা পরিদর্শন করেন।