যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রী জন কেরি বলছেন প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের পশ্চিমি ও আরব বিরোধীরা আজ শনিবার কাতারে সিরীয় বিদ্রোহীদের আরও সমর্থন দানের ব্যাপারে সঙ্কল্প প্রকাশ করেছে। কেরি বলছেন যে ১১ টি দেশের মন্ত্রীরা দু বছর ব্যাপী এই লড়াই সমাপ্তির লক্ষে বিদ্রোহীদের আরও সামরিক কিংবা মানবিক সাহায্য দিতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
কেরি বলছেন যে যুক্তরাষ্ট্র সিরীয় বিদ্রোহীদের সহযোগিতা বাড়ানোর চেষ্টা করলেও , এই সংঘাত সমাপ্তির সব চেয়ে ভাল উপায় হচ্ছে আলাপ আলোচনা করাG তিনি বলেন যে যুক্তরাষ্ট্রের চেষ্টা হচ্ছে যে সিরিয়ার সমগ্রজনগণ যে খানে সব সংখ্যাগরিষ্ঠকে রক্ষা ও সম্মান প্রদর্শন করা হবে , যাতে তারা সকলে মিলে দেশের ভবিষ্যৎ রক্ষা করতে পারে এমন এক শান্তিপুর্ণ আবহে যেখানে নির্যাতন ও সহিংসতা থাকবে না।
যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন , সিরিয়ার সরকার এবং বিরোধীদের মধ্যে জিনিভায় সরাসরি আলোচনা করার চাপ দিচ্ছে। তবে কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেইখ হামাদ বিন জাসেম আল সারি বলছেন যে এই সঙ্কট নিরসনের জন্যে শক্তি প্রয়োগের প্রয়োজন দেখা দিতে পারে। দোভাষীর মাধ্যমে তিনি বলেন যে সিরিয়া সংকট নিরসনে আরব ও আন্তর্জাতিক প্রয়াস ব্যর্থ হয়েছে।
সিরিয়ার বিদ্রোহিদের সমর্থন দিচ্ছে যারা যেমন- ফ্রান্স, মিশর, জার্মানী, ইটালী, জর্ডান, সৌদি আরব, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র – এরা সবাই মিলে কাতারের দোহায় শনিবার যে বৈঠক হ’লো তাতে মোটামুটিভাবে কে কি করছে মদত দিতে , তারই একটা খতিয়ান উপস্থাপিত হয়েছে । স্বাগতিক দেশ কাতারের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন ময়দানে বাশার সমর্থক বাহিনীর অগ্রাভিযান দেখে মনে হয় না যে বিদ্রোহি সমর্থকেরা তেমন বেশি কিছু করছে বিদ্রোহি লড়াকুদের সমর্থনে । শেখ হামাদ বিন জাসিম আত্ থানী বলেছেন – আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যেন অসহায়, পরিস্থিতি মোকাবেলায়, এমনটিই মনে হচ্ছে ।
বিদ্রোহি লড়াকুদের বন্ধূ প্রতিম দেশগুলোর কেউ কেউ বলছে – আসলে রাজনৈতিক নিস্পত্তিই সঠিক উত্তর সিরিয়া সংকটের । যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরী বলেছেন – বিদ্রোহিদের মদত প্রদানের অর্থ এই নয় যে সিরিয়ায় অন্তবর্তি কতৃত্ব প্রতিষ্ঠার লক্ষে প্রত্যক্ষ আলোচনার সম্ভাবনাকেখতম করে দেওয়া ।
ইতিমধ্যে ,বিদ্রোহিরা ট্যাঙ্ বিধ্বংসি ও বিমান বিধ্বংসি ক্ষেপনাস্ত্র চাইছে – যুক্তরাষ্ট্র কিন্তু বলেনি বিদ্রোহি লড়াকূদের যুক্তরাষ্ট্র কি ধরনের অস্ত্র সরবরাহ করবে । সিরিয়া পরিস্থিতি ও দোহা আলোচনা – সব মিলিয়ে পরিস্থিতি বিশ্লেষন করেছেন , ভয়েস অফ এ্যামেরিকার বাংলা বিভাগের সঙ্গে এক সাক্ষাত্কারে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকানসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক- রৌয বুশ প্রফেসার , বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ডক্টর জিল্লুর রহমান খান ।Syria Doha
কেরি বলছেন যে যুক্তরাষ্ট্র সিরীয় বিদ্রোহীদের সহযোগিতা বাড়ানোর চেষ্টা করলেও , এই সংঘাত সমাপ্তির সব চেয়ে ভাল উপায় হচ্ছে আলাপ আলোচনা করাG তিনি বলেন যে যুক্তরাষ্ট্রের চেষ্টা হচ্ছে যে সিরিয়ার সমগ্রজনগণ যে খানে সব সংখ্যাগরিষ্ঠকে রক্ষা ও সম্মান প্রদর্শন করা হবে , যাতে তারা সকলে মিলে দেশের ভবিষ্যৎ রক্ষা করতে পারে এমন এক শান্তিপুর্ণ আবহে যেখানে নির্যাতন ও সহিংসতা থাকবে না।
যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন , সিরিয়ার সরকার এবং বিরোধীদের মধ্যে জিনিভায় সরাসরি আলোচনা করার চাপ দিচ্ছে। তবে কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেইখ হামাদ বিন জাসেম আল সারি বলছেন যে এই সঙ্কট নিরসনের জন্যে শক্তি প্রয়োগের প্রয়োজন দেখা দিতে পারে। দোভাষীর মাধ্যমে তিনি বলেন যে সিরিয়া সংকট নিরসনে আরব ও আন্তর্জাতিক প্রয়াস ব্যর্থ হয়েছে।
সিরিয়ার বিদ্রোহিদের সমর্থন দিচ্ছে যারা যেমন- ফ্রান্স, মিশর, জার্মানী, ইটালী, জর্ডান, সৌদি আরব, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র – এরা সবাই মিলে কাতারের দোহায় শনিবার যে বৈঠক হ’লো তাতে মোটামুটিভাবে কে কি করছে মদত দিতে , তারই একটা খতিয়ান উপস্থাপিত হয়েছে । স্বাগতিক দেশ কাতারের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন ময়দানে বাশার সমর্থক বাহিনীর অগ্রাভিযান দেখে মনে হয় না যে বিদ্রোহি সমর্থকেরা তেমন বেশি কিছু করছে বিদ্রোহি লড়াকুদের সমর্থনে । শেখ হামাদ বিন জাসিম আত্ থানী বলেছেন – আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যেন অসহায়, পরিস্থিতি মোকাবেলায়, এমনটিই মনে হচ্ছে ।
বিদ্রোহি লড়াকুদের বন্ধূ প্রতিম দেশগুলোর কেউ কেউ বলছে – আসলে রাজনৈতিক নিস্পত্তিই সঠিক উত্তর সিরিয়া সংকটের । যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরী বলেছেন – বিদ্রোহিদের মদত প্রদানের অর্থ এই নয় যে সিরিয়ায় অন্তবর্তি কতৃত্ব প্রতিষ্ঠার লক্ষে প্রত্যক্ষ আলোচনার সম্ভাবনাকেখতম করে দেওয়া ।
ইতিমধ্যে ,বিদ্রোহিরা ট্যাঙ্ বিধ্বংসি ও বিমান বিধ্বংসি ক্ষেপনাস্ত্র চাইছে – যুক্তরাষ্ট্র কিন্তু বলেনি বিদ্রোহি লড়াকূদের যুক্তরাষ্ট্র কি ধরনের অস্ত্র সরবরাহ করবে । সিরিয়া পরিস্থিতি ও দোহা আলোচনা – সব মিলিয়ে পরিস্থিতি বিশ্লেষন করেছেন , ভয়েস অফ এ্যামেরিকার বাংলা বিভাগের সঙ্গে এক সাক্ষাত্কারে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকানসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক- রৌয বুশ প্রফেসার , বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ডক্টর জিল্লুর রহমান খান ।Syria Doha