ডনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর , চীন গোড়াতে ওই ফলাফলকে স্বাগত জানিয়েছে। চীন মনে করেছিল ট্রাম্প যেহেতু ব্যবসায়ী তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বির চাইতে তিনি হবেন আরও বেশি সহজবোধ্য।
কিন্তু ট্রাম্পের এক টেলিফোন সংলাপ এবং তাঁর কিছু টুইট বার্তার পর সে দেশে ট্রাম্প সম্পর্কে মনোভাব দ্রুত পাল্টে যাচ্ছে। চীনে এখন অনেকে মনে করছেন ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা নেওয়ার পর তারা যেমন আশা করেছিলেন তা হয়ত হবে না।
শুক্রবার নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বহু দশকের কূটনৈতিক ধারা লঙ্ঘন করে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েনের সঙ্গে সরাসরি টেলিফোনে কথা বলেন। এতে বেজিং খুব স্তম্ভিত হয়। কারণ তিনিই প্রথম সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট যিনি এ ধরনের টেলিফোন কল করলেন আর তা ছাড়া ট্রাম্প তাঁর টুইট বার্তায় তাইওয়ানের প্রেসিডেন্টকে প্রেসিডেন্ট সাই হিসেবে সম্বোধন করেছেন।
১৯৭৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র বেজিং এর সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। চীন দাবী করে যে গণতান্ত্রিক ভাবে শাসিত দ্বীপটি তাদেরই অঞ্চল।