কাল রোববার, ২৫মে, ইউক্রেনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। দেশটির অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে এই নির্বাচন কতোটা সুষ্ঠু হবে তা নিয়ে শংশয় প্রকাশ করলেন ওয়াশিংটনে হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের এক অনুষ্ঠানে বক্তারা।
হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ফেলো হেলে সি ডেলের সঞ্চালনায় ইউক্রেনের কালকের নির্বাচনবিষয়ক আলোচনার মূল বক্তা ড. এরিয়েল কোহেন বললেন, রুশপন্থীরা এই নির্বাচন মারাত্মকভাবে প্রভাবিত ও ক্ষতিগ্রস্থ করবে। আর তাতে শুধু ইউক্রেন নয়, গোটা অঞ্চল আরো অস্থিতিশীল হয়ে পড়বে।
“আমি দেখছিনা রাশিয়া ঐ অঞ্চলের ওপর যে আধিপত্য করছে তা বন্ধে রাশিয়ার ওপর তেমন চাপ আছে; যাতে পুতিন তার মত পরিবর্তন করবেন”।
বক্তারা বলেন এ বছর মার্চে ক্রাইমিয়া, রাশিয়ার সঙ্গে একীভূত হওয়া, পূর্ব ইউক্রেনের; বিশেষ করে ডোটেনস্ক ও লুহানস্ক অঞ্চলে রুশ পন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দখল প্রতিষ্ঠাসহ দেশের আইন শৃংখলা পরিস্থিতির চরম অবনতিতে আগামী কালকের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটাররা কি হারে ভোট দিতে আসবেন তা নিয়ে তারা রয়েছেন দ্বিধা দ্বন্দ্বে। আর যারা ভোট দিতে আসবেন তারাইবা কতোটা নিরাপদে ভোট দিয়ে ঘরে ফিরতে পারবেন সেটিও প্রশ্ন। এ থেকে ইউক্রেনসহ ঐ অঞ্চল রক্ষায় দীর্ঘ মেয়াদে কি করা যায় তা তুলে ধরলেন অনুষ্ঠানের অপর বক্তা ইরিয়ানা ফেদেতস।
“রাশিয়ার জনগনকে দেশটিতে গনতান্ত্রিক পদ্ধতি প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করতে হবে। অন্যথায়বহু বছর ধরে এ সমস্যা থেকেই যাবে। আমি মনে করিনা যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ বা জাপানের নেতারা দীর্ঘমেয়াদের কথা ভাবছেন”।
এছাড়া বক্তারা বলেন, ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশপন্থী বন্দুকধারীরা বেশকিছু নির্বাচন অফিস দখলে নিয়ে রেখেছে এবং নির্বাচনের প্রক্রিয়া বানচালের চেষ্টায় রয়েছে তারা। সাধারণ ভোটারদেরকে নানা হুমকীও দেয়া হচ্ছে। এতে রাশিয়া কি ভূমিকা নেবে, যুক্তরাষ্ট্রের নীতি কি এসব তুলে ধরেন বক্তারা।
বক্তারা বলেন, ফেব্রুয়ারীতে ভিক্টর ইয়ানুকভিচের ক্ষমতাচ্যুতি এবং রাশিয়ায় আশ্রয় নেবার পর থেকে কিয়েভের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার চেষ্টা করে চলছে এই নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশটির জন্য একজন যোগ্য নেতা নির্বাচনের। অঅর তা যেন সফল হয়, সেটিই তারা আশা করেন। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সেন্টার ফর ইউরোপীয়ন পলিসি এনালাইসিস এর সিনিয়র ফেলো জানুস বুগাসকি।
হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ফেলো হেলে সি ডেলের সঞ্চালনায় ইউক্রেনের কালকের নির্বাচনবিষয়ক আলোচনার মূল বক্তা ড. এরিয়েল কোহেন বললেন, রুশপন্থীরা এই নির্বাচন মারাত্মকভাবে প্রভাবিত ও ক্ষতিগ্রস্থ করবে। আর তাতে শুধু ইউক্রেন নয়, গোটা অঞ্চল আরো অস্থিতিশীল হয়ে পড়বে।
“আমি দেখছিনা রাশিয়া ঐ অঞ্চলের ওপর যে আধিপত্য করছে তা বন্ধে রাশিয়ার ওপর তেমন চাপ আছে; যাতে পুতিন তার মত পরিবর্তন করবেন”।
বক্তারা বলেন এ বছর মার্চে ক্রাইমিয়া, রাশিয়ার সঙ্গে একীভূত হওয়া, পূর্ব ইউক্রেনের; বিশেষ করে ডোটেনস্ক ও লুহানস্ক অঞ্চলে রুশ পন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দখল প্রতিষ্ঠাসহ দেশের আইন শৃংখলা পরিস্থিতির চরম অবনতিতে আগামী কালকের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটাররা কি হারে ভোট দিতে আসবেন তা নিয়ে তারা রয়েছেন দ্বিধা দ্বন্দ্বে। আর যারা ভোট দিতে আসবেন তারাইবা কতোটা নিরাপদে ভোট দিয়ে ঘরে ফিরতে পারবেন সেটিও প্রশ্ন। এ থেকে ইউক্রেনসহ ঐ অঞ্চল রক্ষায় দীর্ঘ মেয়াদে কি করা যায় তা তুলে ধরলেন অনুষ্ঠানের অপর বক্তা ইরিয়ানা ফেদেতস।
“রাশিয়ার জনগনকে দেশটিতে গনতান্ত্রিক পদ্ধতি প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করতে হবে। অন্যথায়বহু বছর ধরে এ সমস্যা থেকেই যাবে। আমি মনে করিনা যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ বা জাপানের নেতারা দীর্ঘমেয়াদের কথা ভাবছেন”।
এছাড়া বক্তারা বলেন, ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশপন্থী বন্দুকধারীরা বেশকিছু নির্বাচন অফিস দখলে নিয়ে রেখেছে এবং নির্বাচনের প্রক্রিয়া বানচালের চেষ্টায় রয়েছে তারা। সাধারণ ভোটারদেরকে নানা হুমকীও দেয়া হচ্ছে। এতে রাশিয়া কি ভূমিকা নেবে, যুক্তরাষ্ট্রের নীতি কি এসব তুলে ধরেন বক্তারা।
বক্তারা বলেন, ফেব্রুয়ারীতে ভিক্টর ইয়ানুকভিচের ক্ষমতাচ্যুতি এবং রাশিয়ায় আশ্রয় নেবার পর থেকে কিয়েভের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার চেষ্টা করে চলছে এই নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশটির জন্য একজন যোগ্য নেতা নির্বাচনের। অঅর তা যেন সফল হয়, সেটিই তারা আশা করেন। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সেন্টার ফর ইউরোপীয়ন পলিসি এনালাইসিস এর সিনিয়র ফেলো জানুস বুগাসকি।