অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

পররাষ্ট্র মন্ত্রী কেরী য়ুক্রেনের রাজধানী কিয়েভ পৌঁচেছেন-রূশ প্রেসিডেন্ট ক্রাইমিয়ার রূশদের সূরক্ষার আস্বাশ দিয়েছেন


যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরী এখন য়ুক্রেইনের রাজধানী কিয়েভ গিয়ে পৌঁচেছেন এবং ওখানে তাঁর,রাজনৈতিক অস্থিরতায় দ্বিধাবিভক্ত দেশটির মদতের জন্য এক শ’ কোটি ডলারের সহায়তার ঘোষনা দেবার কথা।
কেরী যখন কিনা য়ুক্রেইনের অন্তবর্তি সরকারের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলেন,রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট Vladimir Putin তখন বলেছেন- য়ুক্রেইনে রাশিয়ার যাঁরা রয়েছেন,তাঁদের সূরক্ষার জন্যে বিকল্প পন্থা যা যা রয়েছে,তাঁর দেশ তার সবই প্রয়োগ করবে- তবে,বলপ্রয়োগ করতে হবেনা,সেটাই তিনি আশা করছেন।
য়ুক্রেইনের ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট Victor Yanukovych কিয়েভ ছেড়ে পালানোর পর রূশ নেতা প্রকাশ্যে এই প্রথম কোনো মন্তব্য করলেন এবং বল্লেন,য়ুক্রেইনের রাজনৈতিক ক্ষমতার এ হাতবদল ছিলো সংবিধান বিগর্হিত অভ্যুত্থান- পূনর্নির্বাচীত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা না থাকলেও Yanukovych-ই য়ুক্রেইনের বৈধ নেতা এখনো।
য়ুক্রেইনের ক্রাইমিয়া অঞ্চলে রাশিয়ার সামরিক উপস্থিতিতে ক্রমেই যে সংকট দানা বেঁধে উঠছে তারই মাঝখানে মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট পুটীনের এ মন্তব্য শোনা গেলো।য়ুক্রেইনে রাশিয়ার সৈন্যদের গতিবিধির বিরোধিতা করে যুক্তরাষ্ট্র ও য়ূরোপিয় য়ুনিয়ন রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিধিনিষেধ আরোপের বিষয়টি বিবেচনা করে দেখছে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরী য়ুক্রেইনের রাজধানীতে অন্তবর্তি সরকারের নেতৃবৃব্দের সঙ্গে দেখা করবেন-কথাবার্তা বলবেন-য়ুক্রেইনের স্বার্বভৌমত্বের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করবেন।
কেরী যখন য়ুক্রেইনের রাজধানীতে, ঠিক সে সময়টিতেই মি:পুটীন-য়ুক্রেইনের সীমান্ত সংলগ্ন রাশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে সামরিক মহড়ায় অংশগ্রহনকারি হাজার হাজার রূশ সৈন্যকে ঘাঁটিতে ফেরার নির্দেশ দেন। ঐ সামরিক মহড়া খতম হবারই কথা ছিলো, তাই পরিস্কার বোঝা যাচ্ছেনা, ঐ উদ্যোগ উত্তেজনা প্রশমনকল্পেই নেওয়া হয়েছে কিনা।
ঐ মহড়াশুরু হয় গেলো সপ্তাহে।য়ুক্রেইনের পরিস্থিতির সঙ্গে এর কোনো সংশ্লিষ্টতার কথা অস্বীকার করেছে মস্কো।
XS
SM
MD
LG