জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলছেন যে চীন যে পুর্ব চীন সাগরের বিতর্কিত এলাকায় চীনের বিমান প্রতিরক্ষা অঞ্চল স্থাপনের পর টোকিও সরকার ওয়াশিংটনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ভাবে পরিস্থিতি নিয়ে আলাপ আলোচনা করে যাচেছ।
যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপান উভয়ই সঙ্কল্প প্রকাশ করেছে যে তারা বিমান প্রতিরক্ষা চিহ্নিতকরণ অঞ্চল স্বীকার করে নেবে না যার অধীনে বেঈজিং সরকার চাইছে সব অসামরিক ও সামরিক বিমান যেন নিজেদের পরিচিতি প্রদান করে এবং চীনের নির্দেশ মেনে চলে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইৎসুনুরি ওনোদেরা মঙ্গলবার বলেনযে জাপানের আত্মরক্ষা বাহিনী যুক্তরাষ্ট্র বাহিনীর সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে এবং জাপানের অঞ্চল রক্ষার জন্যে তারা প্রয়োজনীয় সব রকমের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। সুতরাং তাঁরা আত্মরক্ষা ও আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় ব্যাপারটির ওপর নজরদারি চালিয়ে যাবেন।
জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা চীনা পদক্ষেপের নিন্দে করেছেন তবে তারা জোর দিয়েই বলেছেন যে ঐ অঞ্চলে তাদের কাজের ওপর এর কোন প্রভাবই পড়বে না।
যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপান উভয়ই সঙ্কল্প প্রকাশ করেছে যে তারা বিমান প্রতিরক্ষা চিহ্নিতকরণ অঞ্চল স্বীকার করে নেবে না যার অধীনে বেঈজিং সরকার চাইছে সব অসামরিক ও সামরিক বিমান যেন নিজেদের পরিচিতি প্রদান করে এবং চীনের নির্দেশ মেনে চলে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইৎসুনুরি ওনোদেরা মঙ্গলবার বলেনযে জাপানের আত্মরক্ষা বাহিনী যুক্তরাষ্ট্র বাহিনীর সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে এবং জাপানের অঞ্চল রক্ষার জন্যে তারা প্রয়োজনীয় সব রকমের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। সুতরাং তাঁরা আত্মরক্ষা ও আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় ব্যাপারটির ওপর নজরদারি চালিয়ে যাবেন।
জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা চীনা পদক্ষেপের নিন্দে করেছেন তবে তারা জোর দিয়েই বলেছেন যে ঐ অঞ্চলে তাদের কাজের ওপর এর কোন প্রভাবই পড়বে না।