বাংলাদেশে পোশাক তৈরীর কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা প্রায় প্রতিবছরই ঘটছে কিন্তু মালিকপক্ষ এক্ষেত্রে নিরাপত্তা বিধানের যথেষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণ করেন না বলেই মনে হয় ।
আমাদের সঙ্গে এক সাক্ষাতকারে বাংলাদেশে আমেরিকান সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল লেবার সলিডারিটির সিনিয়ার আইনী উপদেষ্টা এ কে এম নাসিম এ বিষয়ে বক্তব্য রাখেন । তার সাক্ষাতকার নিয়েছেন রোকেয়া হায়দার
এ কে এম নাসিম বলেন -‘এখানে পুরো বিষয়টাই হচ্ছে মালিকদের আইন না মানার একটা প্রবনতা। তারা সবসময়ই তাদের নিজেদের মত করে কারখানা পরিচালনা করার চেষ্টা করে। এখানে যে তাদের বেসিক নিয়মকানুনগুলো মানতে হবে, তারা ইচ্ছাকৃতভাবেই সেটা মানে না। কারখানা থেকে বেরোবার পথগুলো সবসময়েই, ২৪ ঘন্টা খোলা থাকার কথা, যখন সেখানে কাজ চলবে, একজন শ্রমিকও ভিতরে থাকলে তখন কারখানার এই পথগুলো খোলা থাকার কথা। কিন্তু কখনোই তা থাকে না। এবং অধিকাংশ দূর্ঘটনায় যে শ্রমিকরা মারা যাচ্ছে সেটার কারণটাই হচ্ছে যে, বহির্গমন পথ যেগুলো খোলা থাকার কথা সেগুলো খোলা রাখা হচ্ছে না’।
আমাদের সঙ্গে এক সাক্ষাতকারে বাংলাদেশে আমেরিকান সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল লেবার সলিডারিটির সিনিয়ার আইনী উপদেষ্টা এ কে এম নাসিম এ বিষয়ে বক্তব্য রাখেন । তার সাক্ষাতকার নিয়েছেন রোকেয়া হায়দার
এ কে এম নাসিম বলেন -‘এখানে পুরো বিষয়টাই হচ্ছে মালিকদের আইন না মানার একটা প্রবনতা। তারা সবসময়ই তাদের নিজেদের মত করে কারখানা পরিচালনা করার চেষ্টা করে। এখানে যে তাদের বেসিক নিয়মকানুনগুলো মানতে হবে, তারা ইচ্ছাকৃতভাবেই সেটা মানে না। কারখানা থেকে বেরোবার পথগুলো সবসময়েই, ২৪ ঘন্টা খোলা থাকার কথা, যখন সেখানে কাজ চলবে, একজন শ্রমিকও ভিতরে থাকলে তখন কারখানার এই পথগুলো খোলা থাকার কথা। কিন্তু কখনোই তা থাকে না। এবং অধিকাংশ দূর্ঘটনায় যে শ্রমিকরা মারা যাচ্ছে সেটার কারণটাই হচ্ছে যে, বহির্গমন পথ যেগুলো খোলা থাকার কথা সেগুলো খোলা রাখা হচ্ছে না’।