সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার অগ্রগতি এবং উন্নয়ন পরবর্তী রূপরেখা নির্ণয়ের লক্ষে ঢাকায় দক্ষিণ ও পশ্চিম এশিয়া , মধ্যএশিয়া এবং আফ্রিকা অঞ্চলের দুদিন ব্যাপী ফোরাম অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে ১৯টি দেশের সাংসদ , নাগরিক সমাজের সদস্য বৃন্দ্ এবং এমডিজি বিশেষজ্ঞরা অংশ নিয়েছেন। টেকসই উন্নয়ন লক্ষমাত্রা বিষয়ক একটি অধিবেশনের সঞ্চালক ছিলেন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী। ভয়েস অফ আমেরিকার বাংলা বিভাগের সঙ্গে এক একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি সেই লক্ষমাত্রাগুলি তুলে ধরেন এবং সেটি অর্জনের ক্ষেত্রে যে প্রতিবন্ধকতা সেগুলো ও উল্লেখ করেন। তিনি বলেন যে এই ফোরাম টি অনুষ্ঠিত হচ্ছে দুটি লক্ষ্যকে সামনে রেখে। একটি হচেছ গত বারো বছরের অগ্রগতির মূল্যায়ন , দ্বিতীয়ত ২০১৫ সাল নাগাদ অর্থাৎ আগামি তিন বছর এই লক্ষমাত্রা বাস্তবায়নের গতি নির্ধারণ এবং তৃতীয়ত ২০১৫ সালের পর টেকসই যে উন্নয়নের লক্ষমাত্রাগুলি থাকবে সেগুলো নিয়েও আলোচনা।
সাংসদ সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন যে উন্নয়ন বাস্তবায়নের প্রধান দায়িত্বটা সরকারের তবে নাগরিক সমাজের অংশীদারিত্বের বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। তিনি আরও বলেন যে উন্নয়ন যদি টেকসই না হয় তা হলে সেটা উন্নয়নই নয়। তিনি জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকির বিষয়টিও উল্লেখ করেন। বাংলাদেশে এই সহস্রাব্দ লক্ষমাত্রা অর্জনে কিছু উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সত্বেও কিছু কিছু প্রতিবন্কতা ও আছে যেমন প্রাতিষ্ঠানিক দূ্র্বলতা , সুশাসনের বিষয়টা সব সময়ে একটা চ্যালেঞ্জ হয়ে আছে , সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করাটাও একটা চ্যালেঞ্জ।
সাংসদ সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন যে উন্নয়ন বাস্তবায়নের প্রধান দায়িত্বটা সরকারের তবে নাগরিক সমাজের অংশীদারিত্বের বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। তিনি আরও বলেন যে উন্নয়ন যদি টেকসই না হয় তা হলে সেটা উন্নয়নই নয়। তিনি জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকির বিষয়টিও উল্লেখ করেন। বাংলাদেশে এই সহস্রাব্দ লক্ষমাত্রা অর্জনে কিছু উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সত্বেও কিছু কিছু প্রতিবন্কতা ও আছে যেমন প্রাতিষ্ঠানিক দূ্র্বলতা , সুশাসনের বিষয়টা সব সময়ে একটা চ্যালেঞ্জ হয়ে আছে , সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করাটাও একটা চ্যালেঞ্জ।