প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ২য় মেয়াদে দায়িত্ব নেওয়ার জন্য শপথ গ্রহণের দিন এসে গেল। আগামী সোমবার ২১শে জানুয়ারী প্রেসিডেন্ট ক্যাপিটল ভবনে শপথ নেবেন। আমেরিকার মানুষ উত্সাহের সঙ্গে দিন গুনছেন । বিশেষ করে আফ্রিকান আমেরিকানরা কি ভাবছেন ?
এ সম্পর্কে Chris Simkinsএর প্রতিবেদন থেকে শোনাচ্ছেন রোকেয়া হায়দার।
প্রেসিডেন্ট ওবামা ২য় মেয়াদে নির্বাচিত হলেন আফ্রিকান আমেরিকান মহিলা যারা তার এই নির্বাচনে সাহায্য করেছেন তারা দারুণ খুশী।
ডেল্টা সিগমা থেটা গোষ্ঠির সদস্যরা উত্সবে মেতেছেন – তাদের কথাঢ দুই মেয়াদে তিনিই হলেন আমাদের প্রেসিডেন্ট। আমরা আপনাকে ভালবাসি।
ওহায়ো রাজ্যের বাসিন্দা ফ্রান্সিন ও সিনথিয়া ব্লেক মনে করেন এ হচ্ছে অতি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ‘আমরা অনেক অনেক দূর পথ এগিয়ে এসেছি। এই ঘটনা আমাদের হৃদয় স্পর্শ করেছেন কারণ আমাদের জীবনকালে আমরা হয়তো কোন আফ্রিকান আমেরিকানকে ওই শীর্ষস্থানে আর দেখতে পাবো না’।
সিনথিয়া বলেন, ‘সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে তাকে মধ্যবিত্তদের, মধ্যবিত্ত শ্রেণী যারা কর্মজীবী মানুষ,তাদের সাহায্য করতে হবে, তাদের রক্ষা করতে হবে’।
এইসব মহিলা তাদের গ্রুপের শতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ওয়াশিংটনে এসেছেন। ২ লক্ষ ৬০ হাজার সদস্যের এই গ্রুপ। গত নভেম্বর মাসে এই গ্রুপ এবং অসংখ্য কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান ভোটারদের সমর্থনে প্রেসিডেন্ট ওবামা ২য় মেয়াদে নির্বাচিত হন। রাষ্ট্র বিজ্ঞানের অধ্যাপক ভ্যানেসা কিড-থমাস বললেন, ‘নির্বাচনের ফলাফলে কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকানদের শক্তিই প্রতিফলিত হয়। ‘প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা যখন পুনর-নির্বাচিত হলেন তখনই এটাই প্রমানিত হলো যে, আফ্রিকান আমেরিকানরা যদি রাজনৈতিকভাবে সংশ্লিষ্ট থাকে অন্য গ্রুপের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করে তা হলে আমরা ইতিবাচকভাবে আমেরিকায় পরিবর্তন আনতে পারি’।
ব্রেন্ডা মনক্রিফ লুইসিয়ানা রাজ্যে ১৯৫০ ও ৬০এর দশকে নাগরিক অধিকার আন্দোলনের হিংসাত্মক অধ্যায় দেখেছেন তার কথা – ‘বহু বছর ধরে আমরা সমঅধিকার, ভোটদানের অধিকার এবং নানা অধিকার পাওয়ার জন্য সংগ্রাম করেছি। বারাক ওবামা যখন দ্বিতীয়বারের মত নির্বাচিত হলেন, তা থেকে নিশ্চিতভাবে প্রমানিত হলো আমরা কি করতে সক্ষম। আমাদের কিশোর-তরুনদের কাছে প্রমান করেছি তারা কি করতে পারে এবং তারা কি হতে পারে’।
অনেকে বলছেন, প্রেসিডেন্ট ওবামা দ্বিতীয় কার্য মেয়াদে আরও অনেক বেশী কাজ করতে পারবেন এবং দেশের জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন সাধনে সক্ষম হবেন।
এ সম্পর্কে Chris Simkinsএর প্রতিবেদন থেকে শোনাচ্ছেন রোকেয়া হায়দার।
প্রেসিডেন্ট ওবামা ২য় মেয়াদে নির্বাচিত হলেন আফ্রিকান আমেরিকান মহিলা যারা তার এই নির্বাচনে সাহায্য করেছেন তারা দারুণ খুশী।
ডেল্টা সিগমা থেটা গোষ্ঠির সদস্যরা উত্সবে মেতেছেন – তাদের কথাঢ দুই মেয়াদে তিনিই হলেন আমাদের প্রেসিডেন্ট। আমরা আপনাকে ভালবাসি।
ওহায়ো রাজ্যের বাসিন্দা ফ্রান্সিন ও সিনথিয়া ব্লেক মনে করেন এ হচ্ছে অতি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ‘আমরা অনেক অনেক দূর পথ এগিয়ে এসেছি। এই ঘটনা আমাদের হৃদয় স্পর্শ করেছেন কারণ আমাদের জীবনকালে আমরা হয়তো কোন আফ্রিকান আমেরিকানকে ওই শীর্ষস্থানে আর দেখতে পাবো না’।
সিনথিয়া বলেন, ‘সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে তাকে মধ্যবিত্তদের, মধ্যবিত্ত শ্রেণী যারা কর্মজীবী মানুষ,তাদের সাহায্য করতে হবে, তাদের রক্ষা করতে হবে’।
এইসব মহিলা তাদের গ্রুপের শতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ওয়াশিংটনে এসেছেন। ২ লক্ষ ৬০ হাজার সদস্যের এই গ্রুপ। গত নভেম্বর মাসে এই গ্রুপ এবং অসংখ্য কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান ভোটারদের সমর্থনে প্রেসিডেন্ট ওবামা ২য় মেয়াদে নির্বাচিত হন। রাষ্ট্র বিজ্ঞানের অধ্যাপক ভ্যানেসা কিড-থমাস বললেন, ‘নির্বাচনের ফলাফলে কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকানদের শক্তিই প্রতিফলিত হয়। ‘প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা যখন পুনর-নির্বাচিত হলেন তখনই এটাই প্রমানিত হলো যে, আফ্রিকান আমেরিকানরা যদি রাজনৈতিকভাবে সংশ্লিষ্ট থাকে অন্য গ্রুপের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করে তা হলে আমরা ইতিবাচকভাবে আমেরিকায় পরিবর্তন আনতে পারি’।
ব্রেন্ডা মনক্রিফ লুইসিয়ানা রাজ্যে ১৯৫০ ও ৬০এর দশকে নাগরিক অধিকার আন্দোলনের হিংসাত্মক অধ্যায় দেখেছেন তার কথা – ‘বহু বছর ধরে আমরা সমঅধিকার, ভোটদানের অধিকার এবং নানা অধিকার পাওয়ার জন্য সংগ্রাম করেছি। বারাক ওবামা যখন দ্বিতীয়বারের মত নির্বাচিত হলেন, তা থেকে নিশ্চিতভাবে প্রমানিত হলো আমরা কি করতে সক্ষম। আমাদের কিশোর-তরুনদের কাছে প্রমান করেছি তারা কি করতে পারে এবং তারা কি হতে পারে’।
অনেকে বলছেন, প্রেসিডেন্ট ওবামা দ্বিতীয় কার্য মেয়াদে আরও অনেক বেশী কাজ করতে পারবেন এবং দেশের জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন সাধনে সক্ষম হবেন।