মিশরে ইসলামিক ব্রাদারহুডের উদযোগে লেখা খসড়া সংবিধানের ওপর এরই মধ্যে দু পর্বে গণভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং গণভোটের বেসরকারী ফলাফলে জানা গেছে যে সংবিধানটি ৬২ শতাংশের সমর্থন পেয়ে অনুমোদিত হয়েছে । তবে এই গণভোট নিয়ে আপত্তি আছে উদারপন্থি দলগুলোর মধ্যে । তাঁরা কারচুপির অভিযোগ ও এনেছেন । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক ড কাবেরী গায়েন , ব্রিটিশ ইউনিভার্সিটি অফ ইজিপ্ট এর আমন্ত্রণে এখন কায়রোতে রয়েছেন । ভয়েস অফ আমেরিকার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন যে সাধারণ মানুষের মধ্যে ও এ নিয়ে মতভেদ রয়েছে। খসড়া সংবিধানকে সমর্থন করছেন যারা , তারা বলছেন কোন রকম কারচুপি হয়নি। কিন্তু এর বিরোধীরা বলছেন যে নির্বাচনে বেশ কিছু অনিয়ম হয়েছে , ব্যবস্থাপনার দিক থেকেও নানান রকমের সমস্য ছিল।
ড কাবেরী গায়েন বলেন যে এ কথা সত্যি যে আরব বসন্তের সুফল ঠিক তাৎক্ষনিক ভাবে মিশর ভোগ করছে না কারণ স্বৈরশাসকের বিপরীতে সেখানে এক রকম ধর্ম প্রধান ব্যবস্থা চালু হতে পারে। তবে এ কথাও সত্যি যে সংবিধানের পক্ষে কিংবা বিপক্ষে যারাই ভোট দিন না কেন , তারা আশাবাদী যে মিশরের মতো ঐতিহ্যবাহী দেশের সম্পূর্ণ মৌলবাদী রাষ্ট্রে পরিণত হবার কোন সম্ভাবনা নেই।
ড কাবেরী গায়েন বলেন যে এ কথা সত্যি যে আরব বসন্তের সুফল ঠিক তাৎক্ষনিক ভাবে মিশর ভোগ করছে না কারণ স্বৈরশাসকের বিপরীতে সেখানে এক রকম ধর্ম প্রধান ব্যবস্থা চালু হতে পারে। তবে এ কথাও সত্যি যে সংবিধানের পক্ষে কিংবা বিপক্ষে যারাই ভোট দিন না কেন , তারা আশাবাদী যে মিশরের মতো ঐতিহ্যবাহী দেশের সম্পূর্ণ মৌলবাদী রাষ্ট্রে পরিণত হবার কোন সম্ভাবনা নেই।