ঢাকার উচ্চবিত্তের ব্যয়বহুল অভিজাত হোটেল-রেঁস্তোরা থেকে শুরু করে রাস্তার পাশের নিম্নবিত্তের চায়ের দোকান বা হোটেল সবখানেই ছড়িয়ে পড়েছে করোনা আতংক। আর ক্রেতা সংখ্যা কমে গেছে, কমে গেছে বেচা-বিক্রি। সব ধরনের রেঁস্তোরা মালিক অথবা কর্মকর্তারা বলেছেন, করোনার নেতিবাচক প্রভাব ব্যবসাপাতির উপরে ইতোমধ্যে পড়েছে কম করে হলেও ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ। ঢাকার হাতেগোনা সামাজিক ক্লাবগুলোতেও নিত্যদিনকার আগমনেও ভাটা পড়েছে।
ঢাকার গুলশান-২ নম্বরের একটি আমেরিকান ব্রান্ড রেঁস্তোরার ব্যবস্থাপক তার রেঁস্তোরা ও তার নাম প্রকাশ না করার শর্তে শনিবার সন্ধ্যায় ভয়েস অফ আমেরিকাকে করোনা আতংকের নেতিবাচক প্রভাবের কথা জানিয়েছেন। এর উল্টোচিত্র গ্রীন রোডের রাস্তার পাশে নিম্নবিত্তের একটি খাবার হোটেল ও চা দোকানী তার পরিস্থিতি জানিয়েছেন।
ঢাকার অভিজাত সামাজিক ক্লাবগুলোতেও করোনা আতংকে সদস্যদের ক্লাব ব্যবহার অনেক কমে গেছে বলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন গুলশানের একটি ক্লাবের নির্বাহী কর্মকর্তা।
অভিজাত রেঁস্তোরা থেকে রাস্তার পাশের নিম্নবিত্তের খাবার দোকানগুলোর মালিক-কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, করোনা সংক্রমণ দীর্ঘমেয়াদী হলে তার নেতিবাচক প্রভাব হবে ভবিষ্যতে মারাত্মক।