ভাসানচরে রোহিঙ্গা স্থানান্তরের একমাস পুর্ণ হল। কর্মসংস্থান, শিক্ষা কার্যক্রমসহ সরকারী উদ্যোগগুলো এখনও পুরোদমে চালু হয়নি। তবে রোহিঙ্গাদের কেউ কেউ নিজেদের উদ্যোগে কাজে নেমেছেন।
আশ্রয়ণের পুকুরগুলোতে শুরু হয়েছে হাঁস ও মাছের দৌড়ছাপ। পরম মমতায় বেড়ে উঠছে মুরগী। বড় পরিসরে মাছ ধরার প্রস্তুতি নিতে চান রোহিঙ্গা জেলেরা।
সেলাই মেশিনের শব্দে মুখর ভাসানচর আশ্রয়ণ। রপ্তানীযোগ্য গার্মেন্টসে কাজ করার স্বপ্ন দেখেন রোহিঙ্গা মেয়েরা।
আবসাবপত্র বানাতে ব্যস্ত কাঠমেস্ত্রীরা। সরকার কিংবা দাতা সংস্থার সহযোগিতায় দোকান খুলতে চান অনেকেই।কর্মসংস্থান ও শিক্ষাসহ নানামুখী কার্যক্রম শুরু করতে প্রক্রিয়া চালাচ্ছে সরকার।
ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিচালক কমোডোর আব্দুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী জানান, দ্রুত শুরু হবে এসব প্রকল্প।
হাতের কাজ জানা থাকলে যেকোন পরিস্থিতিতে; এমন কী শরণার্থী জীবনেও চলা সহজ হয় বলে বিশ্বাস কাঠমেস্ত্রি আবুল হোসেনের।
আবুল হোসেনের মতো অনেকেই ভাসানচরে এসে কর্মব্যস্ত হয়ে উঠেছেন মাত্র একমাসের মাথায়। এরকম নিজেদের কর্মদক্ষতাকে কাজে লাগাতে শুরু করেছেন রোহিঙ্গাদের কেউ কেউ। মোয়াজ্জেম হোসাইন সাকিল, ভয়েস অফ আমেরিকা, ভাসানচর, চট্টগ্রাম।