এক জন নয়, মঙ্গলবার রাতে জানা গেল, ভাঙ্গরের হিংসায় মৃত্যু হয়েছে দু জনের।কিন্তু কার গুলিতে এই মৃত্যু, তা বোঝা যাচ্ছে না।পুলিশ গুলি ছোঁড়ার কথা অস্বীকার করেছে। স্থানীয় কিছু মানুষের ধারণা, তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামের অনুগামীরা এর পেছনে থাকতে পারে। বিদ্যুতের সংবহন লাইনের জন্য টাওয়ার ও সাব-স্টেশনের নির্মাণ প্রায় শেষ, তবু কেন এখন অশান্তি? মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বুধবার শীর্ষ পুলিশ কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন পরিস্থিতি সামলানোর কৌশল স্থির করবার জন্য। স্থানীয় মানুষ পুলিশী অত্যাচারের আশঙ্কায় গ্রামে ঢোকবার রাস্তা এ দিনও গাছের গুঁড়ি ফেলে আটকে রাখেন। তাঁদের দাবী, স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী ভাঙ্গরে গিয়ে বিদ্যুত প্রকল্প বন্ধ করবার কথা বলে আসুন। নাহলে পথ অবরোধ চলবে।