বাংলাদেশের প্রখ্যাত আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলম এখনো আলোচনায়। গত ৫ই আগস্ট নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় বিদেশী গণমাধ্যমে ‘উস্কানিমূলক বক্তব্য’ দেয়ার অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাকে নেয়া হয় রিমান্ডে। অভিযোগ, রিমান্ডে নিয়ে তার ওপর নির্যাতন চালানো হয়েছে।
ড. শহিদুলের মুক্তি চেয়ে বার্তা এসেছে পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে। একাধিক নোবেলজয়ী, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, সাংবাদিকসহ নানা পেশার স্বনামখ্যাত ব্যক্তিবর্গ তার পাশে দাঁড়িয়েছেন।
সর্বশেষ বিলেতের লেবার পার্টির এমপি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিক। এত কিছুর পরও তার মুক্তি মিলছে না। পাচ্ছেন না জামিন। নিম্ন আদালত থেকে উচ্চ আদালতে যাচ্ছেন তার আইনজীবীরা। কোথাও কোনো সুখবর নেই। নিম্ন আদালত থেকে বলা হয়েছে, ১১ই সেপ্টেম্বর তার জামিন বিষয়ে আর্জির সুরাহা হবে।
বুধবার শহিদুলের আইনজীবীরা হাইকোর্টের শরণাপন্ন হলে আগামী সপ্তাহে এই আবেদনের শুনানি হবে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি খন্দকার দিলীরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ। ঢাকা থেকে মতিউর রহমান চৌধুরী