সারা বিশ্বে যখন করোনা ভাইরাস দেখা দেয়; তার আগে রুমা কাজ করতো গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে। চাকরি হারিয়ে ছুটা ঝিয়ের কাজ করে মানুষের বাড়ি বাড়ি। থাকে রায়েরবাজার বস্তিতে। তিন বাচ্চা রেখে স্বামী চলে গেছে। করোনাভাইরাস রুমাকে নিঃস্ব করে দিয়েছে। সকালে বের হয় কাজে, আবার সন্ধায় বাসায় ফিরে যায়।
করোনার সময় থেকে কোন কাজকর্ম ছিলনা। স্বামী বাজার আনতে পারেনা, ঝগড়াঝাটি করে মারধর করে। আমাদের রেখে আমার স্বামী চলে গেছে। তিনটি ছেলেমেয়ে নিয়ে আমি খুব কষ্টে আছি বলে রুমা।
রুমার দশ বছরের মেয়ে বৃষ্টি ছোট ভাইদের দেখভাল করে আর নিজে পড়াশোনা করে।
স্বপ্ন দেখার অধিকার আছে সবার। আছে ভালোভাবে বেঁচে থাকার অধিকার।রুমাদের মত এমন হাজারো রুমারা এমন আধপেটা খেয়ে মানবেতর জীবন
যাপন করবে। ঢাকা থেকে নাসরিন হুদা বিথীর রিপোর্ট।
করোনার সময় থেকে কোন কাজকর্ম ছিলনা। স্বামী বাজার আনতে পারেনা, ঝগড়াঝাটি করে মারধর করে। আমাদের রেখে আমার স্বামী চলে গেছে। তিনটি ছেলেমেয়ে নিয়ে আমি খুব কষ্টে আছি বলে রুমা।
রুমার দশ বছরের মেয়ে বৃষ্টি ছোট ভাইদের দেখভাল করে আর নিজে পড়াশোনা করে।
স্বপ্ন দেখার অধিকার আছে সবার। আছে ভালোভাবে বেঁচে থাকার অধিকার।রুমাদের মত এমন হাজারো রুমারা এমন আধপেটা খেয়ে মানবেতর জীবন
যাপন করবে। ঢাকা থেকে নাসরিন হুদা বিথীর রিপোর্ট।