বাংলাদেশ রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডাক্তার মাহমুদুর রহমান জানালেন, ‘আমরা বাংলাদেশে ইনফ্লুয়েঞ্জার দিকে নজর রাখছি ২০০৭ সাল থেকে । এবং তখন থেকেই এখানকার ভাইরাসের যে গতি প্রকৃতি, সেটা পর্যবেক্ষণ করে থাকি প্রতিনিয়ত, নিয়মিত তথ্য সংগ্রহ করা হয় । আমরা ২০০৮ সালে প্রথম এইচ ফাইভ এন ওয়ান যেটা, তার হিউম্যান কেস আমরা পাই । এবং এ বছর ২০১১ সালে আরও দুটো কেস পেয়েছি তারপর আর একটি পেয়েছি এইচ নাইন এন টু । এই ভাইরাস অত মারাত্মক নয় । আমাদের দেশে যেটা পাওয়া গেছে, এটা অন্য দেশের চাইতে কিছুটা ভিন্ন স্ট্রেইন’।
তিনি আরও বলেন, ‘ইন্টারন্যাশনাল হেলথ রেগুলেশন অনুযায়ী, আমাদের এখানে যখনই কোন ডায়গনসিস হয়, আমরা ২৪ ঘন্টার মধ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে তা জানিয়ে দিই । আর যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায় সিডিসির সঙ্গে আমাদের একটা চুক্তি আছে, তারাই এটার জেনেটিক সিকুয়েন্সিংটা করেন । উনারাই আমাদের জানিয়েছেন যে, উনারা এই ভাইরাসটাকে একটা সীড হিসাবে ব্যব্যহার করতে চান, টিকা তৈরীর জন্য’।