বৃহস্পতিবার ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট পেশ করা হয়েছে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে
আজ শুক্রবার ভার্চুয়াল মিডিয়ায় সাংবাদিক সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন- জনগনের কাছে যে কমিটম্যান্ট আছে তা বাস্তবায়নের চেষ্টা করবো।প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে আবদুস সালাম বলেন- বাজেটে স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ আর একটু বাড়ালে ভাল হত।বাজেট নিয়ে সাবিনা আকতার বলেন- আসলে পণ্যের দাম বাড়া সাধারন জনগনের জন্য কষ্টকর।
অর্থনীতিবিদ ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন- এ সময়ে প্রয়োজন ছিল স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি দ্রুত নিয়ন্ত্রণের জন্য অতিরিক্ত বাজেট বরাদ্দ।প্রস্তাবিত বাজেটে জিডিপি অর্জনের
লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। বাজেট ব্যয়ের জন্য মোট আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৮২ হাজার ১৬ কোটি টাকা।
৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী এতে ১ লক্ষ ৯০ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি রয়েছে। এবারের বাজেটে কমতে পারে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম, বাড়তে পারে বিদেশী পণ্য মোবাইল ও বিড়ি সিগারেটের দাম। কালো টাকা বিনিয়োগ করা যাবে আবাসন ও পুজিঁ বাজারে। করোনা মোকাবেলায় অর্থনৈতিক যে ক্ষতি হয়েছে তা পুরানে বাজেট ঘোষনায় অর্থমন্ত্রী বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দিয়েছেন।
ঢাকা থেকে ভয়েস অফ আমেরিকার প্রতিনিধি নাসরিন হুদা বিথীর রিপোর্ট।