এস এম সৈকত তরুণদের উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছেন এক যুগেরও বেশী সময় ধরে । বর্তমানে বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা সিরাক - বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিচালক হিসেবে কর্মরত।
বাংলাদেশের যুবদের উন্নয়নে স্বাস্থ্য অধিকার বিষয়ে জাতীয় পর্যায়ে এডভোকেসির মাধ্যমে অংশগ্রহণ, আক্ষরিক অর্থে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে তরুণদের কথা বলার পথ সুগম করতে তিনি কাজ করছেন। তার নেতৃত্বে সিরাক-বাংলাদেশ সারাদেশে বিশাল ইয়ুথ নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে এবং কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক নেতৃত্ব উন্নয়নের মাধ্যমে কাজ করছে। ২০১৫ সালে জাতিসংঘের ইউএনহ্যবিট্যাট এর যুব উপদেষ্টা হিসেবে নির্বাচিত তিনিই প্রথম বাংলাদেশী। দেশের পাশাপাশি আর্ন্তজাতিক অঙ্গণে জাতিসংঘের ৬৯,৭০ এবং ৭২ তম সাধারন পরিবেশ অধিবেশনের বিভিন্ন সেশনে বক্তা এবং ২০১৭ সালে জাতিসংঘের উচ্চ পর্যায়ের রাজনৈতিক ফোরামে অংশগ্রহন করেন। তিনি ২০১৯ সালে বিল এন্ড মেলিন্ডা গেটস ইনস্টিটিউটের ১২০ আন্ডার ৪০ ইয়ুথ লিডার হিসেবে নির্বাচিত হন। ২০১৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের স্টেট ডিপার্টমেন্টের ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটর লিডারশীপ প্রোগ্রামে এবং একই বছর বৈশ্বিক জেন্ডার বিষয়ক সংস্থা উইমেন ডেলিভারের ১০০ জন গ্লোবাল ইয়ং লিডার হিসেবে নির্বাচিত হন।
আমাদের আজকের আয়োজন তাকে নিয়ে।
বাংলাদেশের যুবদের উন্নয়নে স্বাস্থ্য অধিকার বিষয়ে জাতীয় পর্যায়ে এডভোকেসির মাধ্যমে অংশগ্রহণ, আক্ষরিক অর্থে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে তরুণদের কথা বলার পথ সুগম করতে তিনি কাজ করছেন। তার নেতৃত্বে সিরাক-বাংলাদেশ সারাদেশে বিশাল ইয়ুথ নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে এবং কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক নেতৃত্ব উন্নয়নের মাধ্যমে কাজ করছে। ২০১৫ সালে জাতিসংঘের ইউএনহ্যবিট্যাট এর যুব উপদেষ্টা হিসেবে নির্বাচিত তিনিই প্রথম বাংলাদেশী। দেশের পাশাপাশি আর্ন্তজাতিক অঙ্গণে জাতিসংঘের ৬৯,৭০ এবং ৭২ তম সাধারন পরিবেশ অধিবেশনের বিভিন্ন সেশনে বক্তা এবং ২০১৭ সালে জাতিসংঘের উচ্চ পর্যায়ের রাজনৈতিক ফোরামে অংশগ্রহন করেন। তিনি ২০১৯ সালে বিল এন্ড মেলিন্ডা গেটস ইনস্টিটিউটের ১২০ আন্ডার ৪০ ইয়ুথ লিডার হিসেবে নির্বাচিত হন। ২০১৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের স্টেট ডিপার্টমেন্টের ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটর লিডারশীপ প্রোগ্রামে এবং একই বছর বৈশ্বিক জেন্ডার বিষয়ক সংস্থা উইমেন ডেলিভারের ১০০ জন গ্লোবাল ইয়ং লিডার হিসেবে নির্বাচিত হন।
আমাদের আজকের আয়োজন তাকে নিয়ে।