অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে টিআইবি'র নির্বাহী পরিচালকের বিশ্লেষণ


গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বাধাগ্রস্ত হলে বা এর অভাব অনুভূত হলে- তা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য অন্তরায় ও প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। এ কারণে গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে যথাযথ অবস্থানে অটুট রেখেই, গণতন্ত্রের শর্তাবলীর মূল উপাদানগুলো যেমন সুশাসন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহীতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মতো মৌলিক বিষয়গুলোর নিশ্চয়তা বিধান করেই, গণতন্ত্র চর্চা করতে হবে- গণতন্ত্রেরই স্বার্থে।

বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদে চিন্তা, বিবেক-বাক স্বাধীনতার সাথে সাথে ‘সংবাদক্ষেত্রের স্বাধীনতা’র বিষয়কে মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু এদেশেই নানা ধরনের কালাকানুন আর আইনের ফাঁক-ফোকর সৃষ্টি করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে বিভিন্ন সময়ে খর্ব করা হয় এবং হচ্ছে।

দুর্নীতি বিরোধী নজরদারী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ বা টিআইবি গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রশ্নে নানা সময়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। আর এসব বিষয় নিয়েই বিশ্লেষণ করেছেন- টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।

যুক্তরাষ্ট্রের এক সময়ের প্রখ্যাত আইনজ্ঞ পটার স্টুয়ার্টসহ অনেক বিশেষজ্ঞ বলেছেন, গণমাধ্যমের ওপরে বাধা-বিঘ্ন সৃষ্টি বা সেন্সরশীপের অর্থই হচ্ছে সমাজের ওপরে নিজেদেরই বিশ্বাসহীনতার প্রতিফলন। আর এমন পরিস্থিতিতে প্রকৃত গণতন্ত্র চর্চা অসম্ভব হয়ে পড়ে। ঘাটতি পড়ে সমাজে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার উপস্থিতির।

please wait

No media source currently available

0:00 0:06:12 0:00


XS
SM
MD
LG