বাংলাদেশ আর মিয়ানমার সরকারের মধ্যে সাম্প্রতিক চুক্তি অনুসারে, আগামী মঙ্গলবার থেকে শুরু হতে চলেছে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে প্রত্যাবর্তন। ভারতও বিষয়টিকে স্বাগত জানিয়েছে। কেননা, বাংলাদেশ আর কত দিন অন্য দেশের শরণার্থীদের ভার বহন করবে? কিন্তু উদ্বেগের বিষয় এই যে, বিভিন্ন সূত্র থেকে যে খবরাখবর আসছে, তাতে মনে হচ্ছে, রোহিঙ্গাদের একটা বড় অংশ রাখাইনে ফিরতে ভরসা পাচ্ছেন না। যাতে ফিরে গিয়ে এঁরা ভাল ভাবে থাকতে পারেন সেই পুনর্বাসনে সাহায্য করতে রাজি ভারতও। কয়েক দিন আগেই বাংলাদেশি বিদেশমন্ত্রী এ. এইচ. মাহমুদ আলি ও ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রী সুষমা স্বরাজের মধ্যে আলোচনায় এই বিষয়টিও উঠেছিল। ভারত সাধ্যমত সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। যে ভাবে বাংলাদেশ সামলেছে শরণার্থী স্রোত, তারও ভূয়সী প্রশংসা করেন সুষমা।