বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে পিআইডি ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক জানিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি প্রতিরোধ করা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রাখা, সর্বোপরি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মকে ২৫ মার্চের নারকীয় হত্যাযজ্ঞ সম্পর্কে জানানোর দায়বদ্ধতা সবার রয়েছে।
এ লক্ষ্যে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়টি জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে। দিবসটির প্রস্তুতি জানিয়ে মোজাম্মেল হক বলেন, ২৫ মার্চ সকাল সাড়ে ১০টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘রক্তাক্ত ২৫ মার্চ, গণহত্যার ইতিবৃত্ত’ শিরোনামে দুর্লভ আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা হবে। এ প্রদর্শনী দুই দিন থাকবে। শহীদদের স্মরণে বিভিন্ন শহীদ মিনারের বেদিমূলে পুষ্পস্তবক দেওয়া হবে।
এর আগে ২০ মার্চ সোমবার সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে ২৫ মার্চকে ‘গণহত্যা দিবস’ ঘোষণার বিষয়টি সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয়। এই বছর থেকে জাতীয়ভাবে দিবসটি পালনের ব্যবস্থা নেবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। নাসরিন হুদা বিথী।