বছরের এই সময়টাতে, আমেরিকার বিপণীবিতানগুলো উত্সবের আমেজে মেতে থাকে। বাজানো হয় বড়দিনের গান, দোকানের কাঁচের জানালায় ঝিকমিক করে আলো আর শিশুরা লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে থাকে লাল পোশাক পরা বুড়ো মানুষটার সঙ্গে দেখা করার জন্যে। হ্যাঁ, এই লাল পোশাক পরা মানুষটিই সবার প্রিয় - সান্টা ক্লস।
সান্টা এই বড়দিনের উত্সবের প্রতীক।
ভার্জিনিয়ার ফেয়ারফ্যাক্সের ফেয়ার ওকস মলের বিপণন ও বিজ্ঞাপন পরিচালক এড ক্যাসিডি বললেন -
"সারা দেশে এটা এক ধরনের ঐতিহ্যের মত - মলে একজন সান্টা থাকবেন, এবং সবাই তাকে দেখতে যাবে, তার সঙ্গে ছবি তুলবে।
ছবি তোলার পাশাপাশি শিশুরা বড়দিনে কি উপহার চায় তা বলার সুযোগ পাবে সান্টাকে। তবে যারা শুনতে পায় না, সেই বধির শিশুরা সান্টার সঙ্গে কথা বলতে পারে না, সান্টার কথাও শুনতে পারে না তাদের কি হবে? অবশ্য, ফেয়ার ওকস মলের সান্টা আমেরিকান সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ জানেন। ইশারায় কথা বলা - সান্টা খুব সহজেই সাংকেতিক ভাষার মাধ্যমে ছোট ছেলেমেয়দের সঙ্গে মত বিনিময় করতে পারেন। ক্যাসিডি জানালেন গত বছর থেকে সান্টা তাদের বিপণীবিতানে আসছেন।
৯ মাস বয়সী ফেলিসিটির মা সুসি ব্রাউন জানালেন, ফেলিসিটি কানে শোনে না।
তিনি বলেন, আমি মনে করি, এই ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠান, একটা দারুণ ব্যাপার। কারণ, আমার যে ছেলেমেয়েরা কানে শুনতে পায়, তাদের সঙ্গে আমার মেয়েও একই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারছে। এই ধরনের আয়োজন কিন্তু সহজে দেখা যায় না। সুতরাং, আমি যখন শুনলাম, একজন সাংকেতিক ভাষা জানা সান্টা আছেন, আমরা সবাই এখানে আসলাম। আমার মেয়ের জন্যে এটা একটা বিরাট ব্যাপার।
এখানে যারা সান্টা ও সান্টার সহকারীর ভূমিকায় রয়েছেন, তারা শিক্ষক দম্পতি। কাজ করেন, বধির শিশুদের নিয়ে।
সান্টা বলছিলেন, এ বছর আমরা দারুণ সাড়া পেয়েছি, গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি। কারণ, গত বছর ছিল প্রথম বছর, এবং অনেকেই আমাদের কথা জানত না।
আর এলফ বললেন, আমি যা সবচেয়ে ভালবাসি তা হলো, তারা সরাসরি সান্টার সঙ্গে কথা বলতে পারে।
সব শিশুই বড়দিন উদযাপন করতে চায় আর সান্টাকে দেখলে একইভাবে উত্ফুল্ল হয়ে ওঠে।
তাই নয় কি?
সান্টা এই বড়দিনের উত্সবের প্রতীক।
ভার্জিনিয়ার ফেয়ারফ্যাক্সের ফেয়ার ওকস মলের বিপণন ও বিজ্ঞাপন পরিচালক এড ক্যাসিডি বললেন -
"সারা দেশে এটা এক ধরনের ঐতিহ্যের মত - মলে একজন সান্টা থাকবেন, এবং সবাই তাকে দেখতে যাবে, তার সঙ্গে ছবি তুলবে।
ছবি তোলার পাশাপাশি শিশুরা বড়দিনে কি উপহার চায় তা বলার সুযোগ পাবে সান্টাকে। তবে যারা শুনতে পায় না, সেই বধির শিশুরা সান্টার সঙ্গে কথা বলতে পারে না, সান্টার কথাও শুনতে পারে না তাদের কি হবে? অবশ্য, ফেয়ার ওকস মলের সান্টা আমেরিকান সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ জানেন। ইশারায় কথা বলা - সান্টা খুব সহজেই সাংকেতিক ভাষার মাধ্যমে ছোট ছেলেমেয়দের সঙ্গে মত বিনিময় করতে পারেন। ক্যাসিডি জানালেন গত বছর থেকে সান্টা তাদের বিপণীবিতানে আসছেন।
৯ মাস বয়সী ফেলিসিটির মা সুসি ব্রাউন জানালেন, ফেলিসিটি কানে শোনে না।
তিনি বলেন, আমি মনে করি, এই ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠান, একটা দারুণ ব্যাপার। কারণ, আমার যে ছেলেমেয়েরা কানে শুনতে পায়, তাদের সঙ্গে আমার মেয়েও একই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারছে। এই ধরনের আয়োজন কিন্তু সহজে দেখা যায় না। সুতরাং, আমি যখন শুনলাম, একজন সাংকেতিক ভাষা জানা সান্টা আছেন, আমরা সবাই এখানে আসলাম। আমার মেয়ের জন্যে এটা একটা বিরাট ব্যাপার।
এখানে যারা সান্টা ও সান্টার সহকারীর ভূমিকায় রয়েছেন, তারা শিক্ষক দম্পতি। কাজ করেন, বধির শিশুদের নিয়ে।
সান্টা বলছিলেন, এ বছর আমরা দারুণ সাড়া পেয়েছি, গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি। কারণ, গত বছর ছিল প্রথম বছর, এবং অনেকেই আমাদের কথা জানত না।
আর এলফ বললেন, আমি যা সবচেয়ে ভালবাসি তা হলো, তারা সরাসরি সান্টার সঙ্গে কথা বলতে পারে।
সব শিশুই বড়দিন উদযাপন করতে চায় আর সান্টাকে দেখলে একইভাবে উত্ফুল্ল হয়ে ওঠে।
তাই নয় কি?