অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

হাজার হাজার অভিবাসি জার্মানীর বিভিন্ন অঞ্চলে আশ্রয় পাচ্ছেন


জার্মানী ও অস্ট্রিয়া ধারণা করছে আরো হাজার হাজার অভিবাসি তাদের দেশে গিয়ে হাজির হবে আশ্রয় সন্ধানে- হাজির হবে বিপদাপন্ন পরিস্থিতি থেকে কোনো মতে প্রাণ বাঁচিয়ে য়ুরোপ ভূখন্ডে হাজির হবার পরবর্তী পর্যায়ে।

অভিবাসিরা ইতিমধ্যেই যাঁরা গিয়ে পৌঁছতে পেরেছেন জার্মান ভূখন্ডে, স্থানীয়রা তাঁদেরকে স্বাগত: জানান হর্ষধ্বনী করে- আনন্দে মনপ্রাণ ভরে ওঠে এ স্বাগত:সম্ভাষনে- বড়ো ভালো লাগে হর্ষধনীর এ আওয়াজ-পরিশেষে নিরাপত্তা বোধ অনুরনণ তোলে অভিবাসিদের মনে-মনপ্রাণ ভরে ওঠে অনির্বচনীয় এক নিরাপত্তা বোধের আনন্দে।

হাঙ্গেরিতে এঁদের বড়ো কস্ট হয়েছে- হাঙ্গরীর পুলিশকে সিরিয়ার আইন বলবতকারিদের মতোই মনে হয়েছে- বড়োই কস্ট পেয়েছেন তাঁরা হাঙ্গেরীতে- সিরিয়ার মতোই।

হাঙ্গেরী তাঁদেরকে আশ্রয় দিতে চায়নি- বাসে করে ঠেলে দিয়েছে অস্ট্রিয়ার পানে – পাঠিয়ে দিয়েছে জার্মানীতে আশ্রয়ে-সন্ধানে।

ট্রেনে করে অভিবাসিদের পাঠানো হচ্ছে জার্মানীর বিভিন্ন এলাকায় – পাঠানো হচ্ছে বাভারিয়াতে- হিসেব রাখা হচ্ছে কোথায় কতোজনকে পাঠানো হচ্ছে, তালিকায় লিপিবদ্ধ রাখা হচ্ছে- নাম,জন্ম তারিখ ইত্যাদি।

ইতিমধ্যে য়ুরোপিয় মন্ত্রীবর্গ লুক্সেমবুর্গে বৈঠকে বসেন শনিবারদিন – অনেক দিনের আলোচনা বৈঠকের পর এই প্রথম তাঁরা আলোচনায় বসেন কিভাবে এই অভিবাসন প্রবাহ সামাল দেওয়া হবে তারই কর্মকৌশল প্রনয়নের লক্ষ নিয়ে।

য়ুরোপিয় য়ুনিয়নের পররাষ্ট্র নীতি নির্ধারনী বিভাগের প্রধান ফেদেরীকা মোগেরিনী বললেন-এটা জরূরী কোনো আলোচনার ব্যাপার নয়-এই মুহর্তে কি করা প্রয়োজন পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে সেটা নির্ধারণই লক্ষ আমাদের।এবং যতো তাড়াতাড়ি এটা সম্পন্ন করা যায়, মনস্তাত্বিক দৃষ্টিকোন থেকে-রাজনৈতিক প্রেক্ষিতের আলোকে ততোই তা মঙ্গলজনক বলে মনে করি আমরা।২৮ সদস্যের য়ুরোপোীয় য়ুনিয়ন এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সর্বার্থসাধক প্রক্রিয়া কি প্রণয়ন করা যায় তা নির্ধারণকল্পে আলোচনায় বসবে সেপ্টেম্বরের ১৪ তারিখে।।

জার্মানী ও অস্ট্রিয়া ধারণা করছে আরো হাজার হাজার অভিবাসি তাদের দেশে গিয়ে হাজির হবে আশ্রয় সন্ধানে- হাজির হবে বিপদাপন্ন পরিস্থিতি থেকে কোনো মতে প্রাণ বাঁচিয়ে য়ুরোপ ভূখন্ডে হাজির হবার পরবর্তী পর্যায়ে।

অভিবাসিরা ইতিমধ্যেই যাঁরা গিয়ে পৌঁছতে পেরেছেন জার্মান ভূখন্ডে, স্থানীয়রা তাঁদেরকে স্বাগত: জানান হর্ষধ্বনী করে- আনন্দে মনপ্রাণ ভরে ওঠে এ স্বাগত:সম্ভাষনে- বড়ো ভালো লাগে হর্ষধনীর এ আওয়াজ-পরিশেষে নিরাপত্তা বোধ অনুরনণ তোলে অভিবাসিদের মনে-মনপ্রাণ ভরে ওঠে অনির্বচনীয় এক নিরাপত্তা বোধের আনন্দে।

হাঙ্গেরিতে এঁদের বড়ো কস্ট হয়েছে- হাঙ্গরীর পুলিশকে সিরিয়ার আইন বলবতকারিদের মতোই মনে হয়েছে- বড়োই কস্ট পেয়েছেন তাঁরা হাঙ্গেরীতে- সিরিয়ার মতোই।

হাঙ্গেরী তাঁদেরকে আশ্রয় দিতে চায়নি- বাসে করে ঠেলে দিয়েছে অস্ট্রিয়ার পানে – পাঠিয়ে দিয়েছে জার্মানীতে আশ্রয়ে-সন্ধানে।

ট্রেনে করে অভিবাসিদের পাঠানো হচ্ছে জার্মানীর বিভিন্ন এলাকায় – পাঠানো হচ্ছে বাভারিয়াতে- হিসেব রাখা হচ্ছে কোথায় কতোজনকে পাঠানো হচ্ছে, তালিকায় লিপিবদ্ধ রাখা হচ্ছে- নাম,জন্ম তারিখ ইত্যাদি।

ইতিমধ্যে য়ুরোপিয় মন্ত্রীবর্গ লুক্সেমবুর্গে বৈঠকে বসেন শনিবারদিন – অনেক দিনের আলোচনা বৈঠকের পর এই প্রথম তাঁরা আলোচনায় বসেন কিভাবে এই অভিবাসন প্রবাহ সামাল দেওয়া হবে তারই কর্মকৌশল প্রনয়নের লক্ষ নিয়ে।

য়ুরোপিয় য়ুনিয়নের পররাষ্ট্র নীতি নির্ধারনী বিভাগের প্রধান ফেদেরীকা মোগেরিনী বললেন-এটা জরূরী কোনো আলোচনার ব্যাপার নয়-এই মুহর্তে কি করা প্রয়োজন পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে সেটা নির্ধারণই লক্ষ আমাদের।এবং যতো তাড়াতাড়ি এটা সম্পন্ন করা যায়, মনস্তাত্বিক দৃষ্টিকোন থেকে-রাজনৈতিক প্রেক্ষিতের আলোকে ততোই তা মঙ্গলজনক বলে মনে করি আমরা।২৮ সদস্যের য়ুরোপোীয় য়ুনিয়ন এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সর্বার্থসাধক প্রক্রিয়া কি প্রণয়ন করা যায় তা নির্ধারণকল্পে আলোচনায় বসবে সেপ্টেম্বরের ১৪ তারিখে।।

please wait
Embed

No media source currently available

0:00 0:02:22 0:00

XS
SM
MD
LG