উগ্রবাদ তা ব্যাপক কোন আক্রমণ হিসেবেই আসুক কিংবা বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা হিসেবেই , তাতে বহু লোকের প্রাণহানি ঘটুক কিংবা অল্প লোকের , তা কেবল তত্ব হিসেবেই থাকুক কিংবা সমাজকে প্রতিনিয়ত ভয় দেখাক , উগ্রবাদকে মেনে নেওয়া যায় না। আর অভিমত হিসেবে উগ্রবাদ যেমন গণতন্ত্রের পরিপন্থি তেমনি এর সহিংস প্রয়োগ ও পরিত্যাজ্য । এইতো গত সপ্তায় ২৭ বছর বয়সী একজন বাংলাদেশি লোক নিউ ইয়র্কে যে আত্মঘাতী আক্রমণ চালাতে গিয়ে নিজেই আহত হলো , তাতে আবারও নতুন করে প্রশ্ন উঠছে নানান রকম ? আকায়দুল্লাহ নামের অপেক্ষাকৃত তরুণ এই ব্যক্তিটি কি সত্যি সত্যিই কোন সন্ত্রাসী চক্রের অংশ হিসেবে কাজ করেছে ? সে কি কোন বিশেষ মতবাদের বশবর্তী হয়ে এই কাজটি করলো ? কোন ক্ষোভ বা হতাশা কি ছিল এই নিন্দনীয় কাজটির পেছনে ? এ রকম অসংখ্য প্রশ্ন আমাদের মনে এসে ভীড় করতেই পারে আর এই সব অনুসন্ধানী জিজ্ঞাসা জবাব খুঁজবে স্বভাবতই আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কিংবা সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা বিভাগ।
আকায়দুল্লাহ নিউ ইয়র্কে যে সহিংস ঘটিয়েছে তার সুনির্দিষ্ট কারণ বের করা হয়তো সম্ভব নয় এই অনুষ্ঠানে কিন্তু সম্ভাব্য কারণগুলোর ওপর কেবল আলোকপাত করা যায় বিশ্লেষণী দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এবং সেই ভাবে এই ধরণের সমস্ত ঘটনার সম্ভাব্য কারণ পাওয়া যেতে পারে।