ভাসানচরে স্থানান্তর হওয়া ৩৯০টি রোহিঙ্গা পরিবার নিজেদের অস্থায়ী আশ্রয়ণে উঠেছেন। প্রথম দফায় স্থানান্তর হওয়া ১হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গার মধ্যে রয়েছেন- পুরুষ ৩৬৮ জন, মহিলা ৪৬৪ জন এবং শিশু ৮১০ জন। তাদের মানবিক সেবা দিতে ভাসানচরে পৌঁছেছেন ২২টি বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা।সমাজ কল্যাণ ও উন্নয়ন সংস্থা নামক একটি বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারপারসন জেসমিন প্রেমা জানিয়েছেন, তাদের কাছে এই মুহুর্তে আগামী ৬ মাস মানবিক সেবা দেয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ সামছুদ্দৌজা জানিয়েছেন, ভাসানচরে স্থানান্তর হওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য গবাদি পশু পালন ও কৃষি কাজসহ বিভিন্ন অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনার পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।
কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরে আশ্রয়ে রয়েছেন ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা। সেখান থেকে ১লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তরের পরিকল্পনা নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। প্রথম পর্যায়ে স্বেচ্ছায় রাজি হওয়া প্রায় সাড়ে ৩ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এদের প্রথম দলটি এখন ভাসানচরের আশ্রয় কেন্দ্রে উঠেছেন।