গোর্খাল্যান্ড আন্দোলন নিয়ে দার্জিলিঙে অশান্তির শেষ করতে বৃহস্পতিবার পশ্চিমবঙ্গ শিলিগুড়িতে সরকার যে সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছিল, তা বেশির ভাগ দলই বয়কট করবে, তা জানাই ছিল। এ দিন বৈঠকে তৃণমূল কংগ্রেস ছাড়া এলো এনসিপি ও বিএসপি। বৈঠকের শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে জানানো হল, অনির্দিষ্টকালের বনধে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন পাহাড়বাসীই। সমাধানের জন্য আলোচনায় না বসলে হবে না। সরকারের তরফে আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখা সাংবিধানিক কর্তব্য। বনধ প্রত্যাহারের জন্য ফের অনুরোধ করল সরকার। নিরাপত্তা বাহিনি প্রত্যাহৃত হবে কিনা, তা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে। ও দিকে, গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার প্রধান বিমল গুরুং ও নারী মোর্চার প্রধান, তাঁর স্ত্রী আশা গুরুঙের বিরুদ্ধে খুন ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগে এফআইআর করল পুলিশ। অন্য দিকে পার্শ্ববর্তী রাজ্য সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী পবন চামলিং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী রাজনাথ সিংকে এক চিঠিতে গোর্খাল্যান্ড আন্দোলনের প্রতি তাঁর সমর্থনের কথা জানিয়ে দেন।
বিস্তারিত জানাচ্ছেন কলকাতা থেকে গৌতম গুপ্ত।