অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

হ্যারিসের আসন্ন এশিয়া সফরে দক্ষিণ চীন সাগর ও নিরাপত্তা সহযোগিতা প্রাধান্য পাবে


 ফাইল ফটো : হোয়াইট হাউজে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কামালা হ্যারিস
(রয়টার)
ফাইল ফটো : হোয়াইট হাউজে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কামালা হ্যারিস (রয়টার)

হোয়াইট হাউজের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টারসকে জানিয়েছেন যে এ মাসে যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট কামালা হ্যারিসের ভিয়েতনাম ও সিঙ্গাপুর সফরের সময়ে তিনি দক্ষিণ চীন সাগরে আন্তর্জাতিক নিয়মনীতির পক্ষে আলোকপাত করবেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের আঞ্চলিক নেতৃত্ব জোরালো করা ও নিরাপত্তা বিষয়ক সহযোগিতা সম্প্রসারণের উপরও জোর দেবেন। ওয়াশিংটন যখন চীনের ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক প্রভাবের বিপরীতে আন্তর্জাতিক সমর্থন জোরদার করতে চাইছে,ঠিক তখন হ্যারিসই হচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট যিনি ভিয়েতনাম সফরে যাচ্ছেন।

হোয়াইট হাউজের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টারসকে জানিয়েছেন যে এ মাসে যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট কামালা হ্যারিসের ভিয়েতনাম ও সিঙ্গাপুর সফরের সময়ে তিনি দক্ষিণ চীন সাগরে আন্তর্জাতিক নিয়মনীতির পক্ষে আলোকপাত করবেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের আঞ্চলিক নেতৃত্ব জোরালো করা ও নিরাপত্তা বিষয়ক সহযোগিতা সম্প্রসারণের উপরও জোর দেবেন। ওয়াশিংটন যখন চীনের ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক প্রভাবের বিপরীতে আন্তর্জাতিক সমর্থন জোরদার করতে চাইছে,ঠিক তখন হ্যারিসই হচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট যিনি ভিয়েতনাম সফরে যাচ্ছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তা বলেন উভয় দেশের অবস্থান, তাদের আয়তন, তাদের অর্থনীতি, বানিজ্যিক সম্পর্ক এবং দক্ষিণ চীন সাগরের মতো বিষয়গুলোতে নিরাপত্তা সম্পর্কিত সহযোগিতার বিষয়ে দু’টি দেশকেই ওয়াশিংটন গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার বলে মনে করে। চীন দক্ষিণ চীন সাগরের প্রায় পুরোটার উপরই নিজের দখল বজায় রাখতে চায়।

যুক্তরাষ্ট্রের এক সময়কার বৈরিপক্ষ ভিয়েতনাম দক্ষিন চীন সাগরের উপর চীনের দাবির সোচ্চার বিরোধীতা করে আসছে। জলপথে চীনের সামরিকীকরণ এবং তাদের বিশাল উপকুলরক্ষী ও মাছ ধরার নৌবহরের মুখে ঐ অঞ্চলের দেশগুলো ব্যাপক ভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতিকে স্বাগত জানাচ্ছে।

হোয়াইট হাউজের কর্মকর্তা বলেন, “আমরা দেখতে চাই না যে কোন দেশ ঐ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তার করছে কিংবা তাদের ক্ষমতার সুযোগ নিয়ে অন্যদের সার্বভৌমত্ব লংঘন করছে”। তিনি আরও বলেন, “ভাইস প্রেসিডেন্ট এই বিষয়টির উপরই জোর দেবেন যে দক্ষিণ চীন সাগর জুড়ে বানিজ্যের জন্যে পথ উন্মুক্ত থাকবে এবং কোন দেশই অন্যদের অধিকারের প্রতি অসম্মান জানাবে না”। হ্যারিসের এই সফরের ঠিক আগেই প্রতিরক্ষা মন্ত্রী লয়েড অস্টিন গত সপ্তায় হ্যানয় সফরে যান এবং সেখানে তিনি গভীর নিরাপত্তা বন্ধনের প্রতি ইঙ্গিত দেন। এ সপ্তায় পররাষ্ট্র মন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন যুক্তরাষ্ট্রের এই বার্তাটি নতুন করে জানিয়ে দেবেন যে একাধিক ভার্চুয়াল আঞ্চলিক বৈঠকে যোগ দিয়ে চীনকে সরিয়ে দেবার ব্যাপারে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ততা সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্র যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে।

(রয়টার )

XS
SM
MD
LG