রোহিঙ্গা সমস্যা ও বাংলাদেশ এ সম্পর্কে আপনাদের জিজ্ঞাসা আর আমাদের জবাবের এই অনুষ্ঠানে আজ অতিথী প্যানেলে রয়েছেন চেয়ারপার্সন ট্রান্সপ্যারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ , নির্বাহী পরিচালক আইন ও শালিশ কেন্দ্র , ট্রাস্টি সদস্য সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ এবং বাংলাদেশে তৎকালীন তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল। আজ অতিথী প্যানেলে আরও রয়েছেন বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক , রাজনৈতিক বিশ্লেষক , দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার চট্টগ্রামে সহযোগী সম্পাদক আবুল মোমেন, আর রয়েছেন টেকনাফ অঞ্চলে বেসরকারী সাহায্য সংস্থার প্রাক্তন কর্মী ও সাংবাদিক জাভেদ ইকবাল চৌধুরী ।
বর্মা বা মিয়ানমার থেকে জাতিগোষ্ঠিগত দাঙ্গার কারণে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে চলে আসা, বাংলাদেশের জন্যে বহু বছর ধরে একটা বিরাট সমস্যা হয়ে রয়েছে। ১৯৯১-৯২ সালে বর্মার রাখাইন অঞ্চল থেকে বৈষম্য ও সহিংসতার স্বীকার প্রায় আড়াই লক্ষ রোহিঙ্গা মুসলিম শরনার্থি বাংলাদেশে চলে আসতে বাধ্য হয়। বাংলাদেশ সেই সময়ে প্রচন্ড আর্থ-সামাজিক চাপের স্বীকার হয়। পরে অবশ্য জাতিসংঘের শরনার্থী বিষয়ক হাই কমিশনের উদ্যোগে প্রায় দু লক্ষ ৩৯ হাজার শরনার্থী স্বদেশে ফিরে যেতে সক্ষম হয়। তবে এখন ও বাংলাদেশে বেশ কিছু রোহিঙ্গা শরনার্থি রয়ে গেছেন। এই সব শরনার্থিদের কেউ কেউ সামজিক সমস্যার কারণ হয়েছে বলেও আমরা শুনেছি। এ দিকে রাখাইন প্রদেশে নতুন করে হিংসা হানাহানি শুরু হলে আবারও বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরনার্থি প্রবেশের চেষ্টা করে। সেই চেষ্টা ঠেকাতে গিয়ে বাংলাদেশ সমালোচনা সম্মুখীন ও হয়েছে এবং সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার ঐ কক্সবাজার এলাকায় বেসরকারী সাহায্য সংস্থার কর্মকান্ড বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়ায় , যুক্তরাষ্ট্র এবং জাতিসংঘ এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে। এই সব ঘটনার প্রেক্ষাপটেই আমাদের আজকের কল ইন শো।
বর্মা বা মিয়ানমার থেকে জাতিগোষ্ঠিগত দাঙ্গার কারণে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে চলে আসা, বাংলাদেশের জন্যে বহু বছর ধরে একটা বিরাট সমস্যা হয়ে রয়েছে। ১৯৯১-৯২ সালে বর্মার রাখাইন অঞ্চল থেকে বৈষম্য ও সহিংসতার স্বীকার প্রায় আড়াই লক্ষ রোহিঙ্গা মুসলিম শরনার্থি বাংলাদেশে চলে আসতে বাধ্য হয়। বাংলাদেশ সেই সময়ে প্রচন্ড আর্থ-সামাজিক চাপের স্বীকার হয়। পরে অবশ্য জাতিসংঘের শরনার্থী বিষয়ক হাই কমিশনের উদ্যোগে প্রায় দু লক্ষ ৩৯ হাজার শরনার্থী স্বদেশে ফিরে যেতে সক্ষম হয়। তবে এখন ও বাংলাদেশে বেশ কিছু রোহিঙ্গা শরনার্থি রয়ে গেছেন। এই সব শরনার্থিদের কেউ কেউ সামজিক সমস্যার কারণ হয়েছে বলেও আমরা শুনেছি। এ দিকে রাখাইন প্রদেশে নতুন করে হিংসা হানাহানি শুরু হলে আবারও বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরনার্থি প্রবেশের চেষ্টা করে। সেই চেষ্টা ঠেকাতে গিয়ে বাংলাদেশ সমালোচনা সম্মুখীন ও হয়েছে এবং সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার ঐ কক্সবাজার এলাকায় বেসরকারী সাহায্য সংস্থার কর্মকান্ড বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়ায় , যুক্তরাষ্ট্র এবং জাতিসংঘ এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে। এই সব ঘটনার প্রেক্ষাপটেই আমাদের আজকের কল ইন শো।