সেই ১৯৯৫ সালে ভারত সরকার স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্য শুরু করেছিল স্কুলেই দ্বিপ্রহরিক খাওয়া বা মিড-ডে মিল প্রকল্প। এত দিন পরে তার মেনু বদলের পরামর্শ দিয়েছেন পুষ্টি বিশেষজ্ঞেরা। তাঁরা চান, ভাত আর আটার পরিমাণ সামান্য কমিয়ে বাড়ানো হোক ডিম, দুধ, দুধের নানান খাবার আর কলার মত পুষ্টিকর খাবারের ব্যবহার। একটু বাড়ুক রান্নায় তেলের ব্যবহারও। ডাল আর সব্জির ব্যবহার একই রকম থাকবে। কিন্তু কে জোগাবে বাড়তি খরচ? জানা যাচ্ছে, এখন থেকে ভর্তুকি-যুক্ত চাল আর আটা ব্যবহার করা হবে - তিন টাকা দরে প্রতি কিলোগ্রাম চাল আর দু টাকা দরে আটা। এ বাবদ বছরে যে ৬০০ কোটি টাকা বেঁচে যাবে, তা দিয়েই কেনা হবে পুষ্টিকর সামগ্রীগুলি। নতুন মেনুর পুষ্টিকর খাবার খেয়ে উপকৃত হবে ১১ কোটি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী।