অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

মিতু গনজালভেজ বললেন তাঁর বড় দিন উদযাপনের কথা


রোজম্যারি মিতু গনসালভেজ
রোজম্যারি মিতু গনসালভেজ

আজ বিশ্বব্যাপী আনন্দে ও শান্তি কামনার মধ্য দিয়ে উদযাপিত হচ্ছে বড় দিন। নানান উৎসব আয়োজন , আলোকসজ্জায় , পারিবারিক ভোজ ও সম্মিলনে এই দিনটি পালন করা হচ্ছে সর্বত্র। ওয়াশিংটনের অদূরে ম্যারিল্যান্ডের জার্মান টাউন এলাকায় বাস করেন বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পি বাংলাদেশে বংশোদ্ভূত রোজম্যারি মিতু গনজালভেজ ।

ভয়েস অফ আমেরিকার আনিস আহমদের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলছিলেন কী ভাবে আজ তিনি উদযাপন করছেন বড় দিন । তিনি বলছিলেন বড় দিনে তিনি তাঁর অনেক বন্ধু বান্ধবকে তাঁর বাসায় নিমন্ত্রণ করেছেন। এঁদের মধ্যে যেমন তাঁর খ্রীষ্টান বন্ধু এবং আত্মীয়রা আছেন, তেমনি আছেন অন্যান্য ধর্মাবলম্বরীরাও। তা ছাড়া খ্রীষ্টমাস ট্রি সাজানো হয়েছে। আর উপহার পাওয়া যেমন ছোটদের জন্য আনন্দের ব্যাপার , তেমনি বড়দের জন্য ও। কারণ যীশুকে দেখতে যাওয়ার সময়ে তিন জন প্রাজ্ঞপুরুষ বিশেষ উপহার নিয়ে গিয়েছিলেন । সেই গিফট ‘এরই প্রতীকি রূপ হচ্ছে এই সব উপহার । ছোটরা মনে করেন এসই সুদূর উত্তর মেরু থেকে এসে স্যান্টা ক্লজ তাদের জন্য খ্রীষ্টমাস ট্রির তলায় রেখে যান

রোজম্যারি বললেন যে তিনি এখানেও তাঁর বড় দিন উদযাপনে বাঙালিয়ানা বজায় রেখেছেন। আজই তিনি নানান রকমের পিঠা তৈরি করেছেন অভ্যাগতদের আপ্যায়নের জন্য। তবে দেশে বড় দিন উদযাপন এবং এখানে এ দিনটি উদযাপনের মধ্যে পার্থক্য ও তিনি তুলে ধরেন । বর্তমান বিশ্বের এই অশান্ত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে রোজম্যারির একান্ত অনুভতি ছিল , “অশান্ত এই বিশ্বে অভাগা মানুষের ব্যথিত চিত্তে প্রভু যীশু তুমি এসেছিলে শান্তি দিতে, তুমি এসেছিলে ভালোবাসিতে”। তিনি বলেন বর্তমান বিশ্বের যে অবস্থা সেখানে প্রভু যীশুর একটা কথাই বলা যায় যে মিলন এবং ভ্রাতৃত্ব প্রেম এবং দয়া এ সব গুলোকে সমন্বয় করে যদি এগিয়ে যেতে পারি , এবং মনের মধ্যে যদি অন্য কিছু পুষে না রাখি তা হলে অশান্ত পৃথিবী আবার এক শান্তিময় রাজ্যে পরিণত হতে পারে

please wait

No media source currently available

0:00 0:05:45 0:00

XS
SM
MD
LG