জাপানের সেই ১৯৬৪ সালে অলিম্পিক প্রতিযোগিতা আয়োজনের সৌভাগ্য হয়েছিল। তারপর প্রায় পাঁচ দশক পেরিয়ে আবার দূর বুয়েনস আইরিসে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির সিদ্ধান্ত জানানো হলো, আই ও সির বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জাঁক রোগ্যা ঘোষণা করলেন - হ্যাঁ ২০২০ সালের অলিম্পিকের আসর বসবে জাপানের টোকিওতে।
আনন্দিত আপ্লুত জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনযো আবে। তিনি বলেন, ‘সত্যিই বিরাট ব্যাপার! আমাদের কি বলবো, উত্তেজনা-উদ্বেগের অন্তঃ ছিল না। তবে আসুন টোকিও গেমসকে আমরা সবাই মিলে সফল করে তুলি। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করবো, সবাই মিলে পরিশ্রম করবো। এই সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে সবারই একটা ভুমিকা ছিল। জাপানের প্রতিটি মানুষ খুশী’।
এবার জাপানের জোর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল স্পেনের মাদ্রিদ আর তুরস্কের ইস্তাম্বুল।
জাপান থেকে ভেসে এলো কিছু আশার কথা। টোকিওর বাসিন্দা ইউকো নযাওয়া বললেন, ‘২০২০ সাল আমরা দুই ছেলেমেয়ের একজনের বয়স হবে ২০ আরেকজনের ১৮, তখন পরিবারের সবাই মিলে গেমস দেখতে যাবো’।
ফুকুশিমা পারমানবিক দূর্ঘটনা অবশ্য এখনও অনেকের মনে আশংকা সৃষ্টি করে। কেউ কেউ ভাবছেন সাতটি বছর কম সময় তো নয়, তখন পর্য্যন্ত – নাহ্, তখন জাপানের আকাশে আর থাকবে না ফুকুশিমা দূর্যোগের কোন ধোঁয়া। জাপান আবার সুন্দর হয়ে উঠবে, দর্শক পর্যটকের সমাগমে মুখরিত হয়ে উঠবে অলিম্পিক নগরী টোকিও।
আনন্দিত আপ্লুত জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনযো আবে। তিনি বলেন, ‘সত্যিই বিরাট ব্যাপার! আমাদের কি বলবো, উত্তেজনা-উদ্বেগের অন্তঃ ছিল না। তবে আসুন টোকিও গেমসকে আমরা সবাই মিলে সফল করে তুলি। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করবো, সবাই মিলে পরিশ্রম করবো। এই সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে সবারই একটা ভুমিকা ছিল। জাপানের প্রতিটি মানুষ খুশী’।
এবার জাপানের জোর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল স্পেনের মাদ্রিদ আর তুরস্কের ইস্তাম্বুল।
জাপান থেকে ভেসে এলো কিছু আশার কথা। টোকিওর বাসিন্দা ইউকো নযাওয়া বললেন, ‘২০২০ সাল আমরা দুই ছেলেমেয়ের একজনের বয়স হবে ২০ আরেকজনের ১৮, তখন পরিবারের সবাই মিলে গেমস দেখতে যাবো’।
ফুকুশিমা পারমানবিক দূর্ঘটনা অবশ্য এখনও অনেকের মনে আশংকা সৃষ্টি করে। কেউ কেউ ভাবছেন সাতটি বছর কম সময় তো নয়, তখন পর্য্যন্ত – নাহ্, তখন জাপানের আকাশে আর থাকবে না ফুকুশিমা দূর্যোগের কোন ধোঁয়া। জাপান আবার সুন্দর হয়ে উঠবে, দর্শক পর্যটকের সমাগমে মুখরিত হয়ে উঠবে অলিম্পিক নগরী টোকিও।