মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে, সরকারি বাহিনী এবং বিদ্রোহী কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি বা কেআইএ’র মধ্যে লড়াইয়ের ফলে ৪ হাজার মানুষ তাদের ঘর বাড়ি ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।
কেআইএ’র এক মুখপাত্র কর্নেল নাও বু বলেছেন সেনা বাহিনী ওই এলাকায় আরও সেনা পাঠাচ্ছে সে কারণে লড়াই আরও তীব্র হবে।
চীনের সঙ্গে সীমান্তের কাছে প্রত্যন্ত সমস্যা কবলিত উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় এলাকায় যাওয়ার অনুমতি চেয়েছে ত্রাণ সংস্থাগুলো। দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলো আশঙ্কা করছে যে এপ্রিল মাস থেকে যখন লড়াই শুরু হয় তখন থেকে হাজার হাজার মানুষ আটকা পড়েছে।
জাতিসংঘের কোঅর্ডিনেশন অব হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্স (ওসিএইচএ) বিষয়ক দপ্তরের প্রধান মার্ক কাটস্ ফরাসী সংবাদ সংস্থাকে বলেছেন “বেসামরিক লোকজনদের সুরক্ষা নিয়ে আমরা সবচেয়ে বেশি শঙ্কিত; যাদের মধ্যে আছে অন্তঃসত্বা নারী, বর্ষিয়ান, শিশু ও প্রতিবন্ধীরা।”
রোহিঙ্গা পরিস্থিতি সরেজমিনে দেখার জন্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রতিনিধিরা শনিবার বাংলাদেশে যান। প্রতিনিধি দল সোমবার মিয়ানমার যাবেন।