আজ নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারন পরিষদের ৬৮তম অধিবেশন শুরু হয়েছে। উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেন, সন্ত্রাসী হামলা থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে রক্ষার জন্য প্রয়োজনে তিনি সরাসরি ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। তিনি মধ্যপ্রাচ্য সিরিয়ার রাসায়নিক অস্ত্র ইরানসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির কথাও তুলে ধরেন। এ সম্পর্কে ষ্টুডিওতে আলোচনা করেন রোকেয়া হায়দার ও সেলিম হোসেন:
একেবারে বিপদমুক্ত না হলেও পাঁচ বছর আগের তুলনায় বিশ্ব এখন অনেক বেশী স্থিতিশীল; ৬৮ তম জাতিসংঘ সাধারন অধিবেশনে এভাবেই বিশ্ব নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণ শুরু করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
প্রেসিডেন্ট তার বিগত কয়েক বছরের শাষনামলে, যুক্তরাষ্ট্র এবং সারা বিশ্বে সবচেয়ে জরুরী যে সমস্যাগুলির মুখোমুখী হয়েছেন তা একে একে তুলে ধরেন তাঁর ভাষণে। যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রিতক অর্থনৈতিক দুরবস্থা কাটিয়ে ওঠার প্রচেষ্টা, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বিশ্ব আর্থিক পদ্ধতি স্থিতিস্থাপন, দারিদ্র নিরসনসহ নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেন প্রেসিডেন্ট ওবামা।
ইরাক এবং আফগানিস্তানে এক দশকের যুদ্ধ শেষ হওয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন যুক্তরাষ্ট্র এখন দীর্ঘমেয়াদী যুদ্ধের কৌশল পরিবর্তন করছে এবং গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়াবে।
প্রেসিডেন্ট বলেন যে কোনো সন্ত্রাসী আক্রমন থেকে রক্ষার প্রয়োজনে তিনি সরাসরি ব্যবস্থা গ্রহন করবেন এবং মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তৎপরতা নিরাপদ করতে সেনা শক্তি সহ সবোর্চ্চ শক্তি প্রয়োগ করতে প্রস্তুত থাকবেন।
সিরিয়ায় রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কথা তুলে ধরে প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন সমগ্র বিশ্বের জন্য তা এক ভয়ংকর পরিণতি ডেকে আনবে।
এর আগে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন অনুষ্ঠানিকভাবে সাধারন অধিবেশন উদ্বোধন করার সময় দেয়া বক্তব্যে সিরিয়ায় অস্ত্র পাঠানো বন্ধ করতে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি আহবান জানান।
রক্তপাত এবং অস্ত্র সরবরাহ বন্ধে তিনি সকলের প্রতি আকুল আবেদন জানান। সিরিয়ার রাসায়নিক অস্ত্র সম্ভার আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রনে আনা এবং তা ধ্বং করার লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার চুক্তি বাস্তবায়নে তিনি জাসিংঘ নিরাপত্তা পরিষদকে একটি বাস্তবায়নযোগ্য নীতি প্রণয়ণের আহবান জানান।
মিষ্টার ওবামা বলেন ইরানের পারমানবিক উন্নয়ন কর্মসূচী নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র চায় একটি স্বচ্ছ ও বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ। তিনি বলেন তিনি এ বিষয়টি নিয়ে সৃষ্ট জটিলতার কুটনৈতিক সমাধানে তিনি অঙ্গীকারাবদ্ধ।
এছাড়া বিশ্বশান্তি ও মানবতার কল্রসহনানা বিষয় তুলে ধরেনপ্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
এদিকে সোমবার সকালে জেএফকে বিমানবন্দর থেকে সরাসরি ম্যানহাটেনের গ্র্যান্ড হায়াত হোটেলে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২৭শে সেপ্টেম্বর তিনি সাধারন অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ দেবেন।
একেবারে বিপদমুক্ত না হলেও পাঁচ বছর আগের তুলনায় বিশ্ব এখন অনেক বেশী স্থিতিশীল; ৬৮ তম জাতিসংঘ সাধারন অধিবেশনে এভাবেই বিশ্ব নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণ শুরু করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
প্রেসিডেন্ট তার বিগত কয়েক বছরের শাষনামলে, যুক্তরাষ্ট্র এবং সারা বিশ্বে সবচেয়ে জরুরী যে সমস্যাগুলির মুখোমুখী হয়েছেন তা একে একে তুলে ধরেন তাঁর ভাষণে। যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রিতক অর্থনৈতিক দুরবস্থা কাটিয়ে ওঠার প্রচেষ্টা, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বিশ্ব আর্থিক পদ্ধতি স্থিতিস্থাপন, দারিদ্র নিরসনসহ নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেন প্রেসিডেন্ট ওবামা।
ইরাক এবং আফগানিস্তানে এক দশকের যুদ্ধ শেষ হওয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন যুক্তরাষ্ট্র এখন দীর্ঘমেয়াদী যুদ্ধের কৌশল পরিবর্তন করছে এবং গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়াবে।
প্রেসিডেন্ট বলেন যে কোনো সন্ত্রাসী আক্রমন থেকে রক্ষার প্রয়োজনে তিনি সরাসরি ব্যবস্থা গ্রহন করবেন এবং মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তৎপরতা নিরাপদ করতে সেনা শক্তি সহ সবোর্চ্চ শক্তি প্রয়োগ করতে প্রস্তুত থাকবেন।
সিরিয়ায় রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কথা তুলে ধরে প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন সমগ্র বিশ্বের জন্য তা এক ভয়ংকর পরিণতি ডেকে আনবে।
এর আগে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন অনুষ্ঠানিকভাবে সাধারন অধিবেশন উদ্বোধন করার সময় দেয়া বক্তব্যে সিরিয়ায় অস্ত্র পাঠানো বন্ধ করতে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি আহবান জানান।
রক্তপাত এবং অস্ত্র সরবরাহ বন্ধে তিনি সকলের প্রতি আকুল আবেদন জানান। সিরিয়ার রাসায়নিক অস্ত্র সম্ভার আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রনে আনা এবং তা ধ্বং করার লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার চুক্তি বাস্তবায়নে তিনি জাসিংঘ নিরাপত্তা পরিষদকে একটি বাস্তবায়নযোগ্য নীতি প্রণয়ণের আহবান জানান।
মিষ্টার ওবামা বলেন ইরানের পারমানবিক উন্নয়ন কর্মসূচী নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র চায় একটি স্বচ্ছ ও বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ। তিনি বলেন তিনি এ বিষয়টি নিয়ে সৃষ্ট জটিলতার কুটনৈতিক সমাধানে তিনি অঙ্গীকারাবদ্ধ।
এছাড়া বিশ্বশান্তি ও মানবতার কল্রসহনানা বিষয় তুলে ধরেনপ্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
এদিকে সোমবার সকালে জেএফকে বিমানবন্দর থেকে সরাসরি ম্যানহাটেনের গ্র্যান্ড হায়াত হোটেলে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২৭শে সেপ্টেম্বর তিনি সাধারন অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ দেবেন।