প্রেসিডেন্ট ওবামা বৃহষ্পতিবার ফোর্ট ম্যাকনেয়ারে জাতীয় প্রতিরক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ে পররাষ্ট্র নীতি সংক্রান্ত এক ভাষণে, নাইন ইলেভেনের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর যে সন্ত্রাসী হামলার হুমকীর সূচনা হয়, তারপর থেকে নানা দেশের যুদ্ধ, বিভিন্ন দেশে ড্রোন হামলা, গুয়ানতানামো কারাগার, বেনগাযির হামলা এসব বিষয়ে বক্তব্য রাখেন।
প্রেসিডেন্টের এই ভাষণে আলোচিত বিষয়গুলো নিয়ে এখন ওয়াশিংটন স্টুডিও থেকে রোকেয়া হায়দার টেলিফোনে কথা বলছেন, নিউইয়র্কে প্রবীন সাংবাদিক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক সৈয়দ মোহাম্মদউল্লার সঙ্গে।
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বিভিন্ন বিষয় বিশেষ করে সামরিক কলাকৌশল নিয়ে আলোচনা করেন। যেমন ড্রোনের ব্যবহার সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমাদের একথা উপলব্ধি করতে হবে যে, আমাদের ওপর হুমকী এসেছিল সেই নাইন ইলেভেনের ঘটনার পর থেকে। এখন এক দশকের অভিজ্ঞতা নিয়ে আমাদের প্রশ্ন করতে হবে যে বর্তমানের হুমকীটা কি ধরণের? এবং আমরা তার কিভাবে মোকাবেলা করবো?
প্রেসিডেন্ট ড্রোন হামলা সম্পর্কে বলেন যে এ হচ্ছে এক বিশেষ সামরিক কৌশল। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র উগ্রবাদী নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে – পাকিস্তান, ইয়েমেন, সোমালিয়ার মত দেশের সঙ্গে একটা অংশীদারিত্ব গড়ে তোলায় সাহায্য করতে হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা যখন কোন সন্ত্রাসীকে আটক করতে পারি, তখন তাকে আঘাত না করে, তাকে বন্দী করি, জিজ্ঞাসাবাদ করি, তার বিচার করি। আমেরিকা যে কোন জায়গায় ইচ্ছেমত আঘাত হানতে পারে না। আমরা রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব মেনে চলি’।
গুয়ানতানামো আটক শিবির সম্বন্ধে প্রেসিডেন্ট ওবামার বক্তব্য ছিল – ‘সেখানে বন্দীরা তাদের আটক রাখার বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে না। কিন্তু পাঁচবছর আগে তা অসাংবিধানিক বলে উল্লেখ করা হয়। এখন গুয়ানতানামো সারা বিশ্বে আমেরিকার আইনের শাসন অমান্য করার এক প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে’।
প্রেসিডেন্ট বলেছেন যে, আমেরিকা বিশ্বজুড়ে আল কায়দার বিরুদ্ধে বড়ধরণের লড়াইএ জয়ী হয়েছে কিন্তু এখন স্থানীয় পর্যায়ে সন্ত্রাসের সম্মুখীন হচ্ছে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইএর কোন শেষ নেই। তিনি বলেন ‘তার মানে আমরা যেমন বেগাযিতে দেখেছি অথবা আলজেরিয়ায় বিপি তেল স্থাপনায় দেখেছি সেইসব জায়গায় আঞ্চলিক নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট স্থানীয় পর্যায়ের সন্ত্রাসীরা তত্পরতা চালায়’।
প্রেসিডেন্টের এইসব মন্তব্য নিয়ে আলোচনা করা হয়।
প্রেসিডেন্টের এই ভাষণে আলোচিত বিষয়গুলো নিয়ে এখন ওয়াশিংটন স্টুডিও থেকে রোকেয়া হায়দার টেলিফোনে কথা বলছেন, নিউইয়র্কে প্রবীন সাংবাদিক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক সৈয়দ মোহাম্মদউল্লার সঙ্গে।
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বিভিন্ন বিষয় বিশেষ করে সামরিক কলাকৌশল নিয়ে আলোচনা করেন। যেমন ড্রোনের ব্যবহার সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমাদের একথা উপলব্ধি করতে হবে যে, আমাদের ওপর হুমকী এসেছিল সেই নাইন ইলেভেনের ঘটনার পর থেকে। এখন এক দশকের অভিজ্ঞতা নিয়ে আমাদের প্রশ্ন করতে হবে যে বর্তমানের হুমকীটা কি ধরণের? এবং আমরা তার কিভাবে মোকাবেলা করবো?
প্রেসিডেন্ট ড্রোন হামলা সম্পর্কে বলেন যে এ হচ্ছে এক বিশেষ সামরিক কৌশল। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র উগ্রবাদী নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে – পাকিস্তান, ইয়েমেন, সোমালিয়ার মত দেশের সঙ্গে একটা অংশীদারিত্ব গড়ে তোলায় সাহায্য করতে হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা যখন কোন সন্ত্রাসীকে আটক করতে পারি, তখন তাকে আঘাত না করে, তাকে বন্দী করি, জিজ্ঞাসাবাদ করি, তার বিচার করি। আমেরিকা যে কোন জায়গায় ইচ্ছেমত আঘাত হানতে পারে না। আমরা রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব মেনে চলি’।
গুয়ানতানামো আটক শিবির সম্বন্ধে প্রেসিডেন্ট ওবামার বক্তব্য ছিল – ‘সেখানে বন্দীরা তাদের আটক রাখার বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে না। কিন্তু পাঁচবছর আগে তা অসাংবিধানিক বলে উল্লেখ করা হয়। এখন গুয়ানতানামো সারা বিশ্বে আমেরিকার আইনের শাসন অমান্য করার এক প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে’।
প্রেসিডেন্ট বলেছেন যে, আমেরিকা বিশ্বজুড়ে আল কায়দার বিরুদ্ধে বড়ধরণের লড়াইএ জয়ী হয়েছে কিন্তু এখন স্থানীয় পর্যায়ে সন্ত্রাসের সম্মুখীন হচ্ছে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইএর কোন শেষ নেই। তিনি বলেন ‘তার মানে আমরা যেমন বেগাযিতে দেখেছি অথবা আলজেরিয়ায় বিপি তেল স্থাপনায় দেখেছি সেইসব জায়গায় আঞ্চলিক নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট স্থানীয় পর্যায়ের সন্ত্রাসীরা তত্পরতা চালায়’।
প্রেসিডেন্টের এইসব মন্তব্য নিয়ে আলোচনা করা হয়।