বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সাক্ষরিত হয় গত ২৩ নভেম্বর। সমঝোতা স্মারক অনুযায়ি ২২ জানুয়ারির মধ্যে প্রত্যাবাসন শুরু করার কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু সম্ভব হবে কিনা সে সংশয় প্রকাশ করেছেন ঢাকার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ। কারণ একদিকে হাতে যথেষ্ট সময় নেই, তাছাড়া মিয়ানমারের দিক থেকেও খুব একটা সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। আর এ কারণেই কেন্দ্রীয়ভাবে সিদ্ধান্ত নিতে না পারায় মাঠ পর্যায়ে কাজে অগ্রগতি নেই। নির্ধারিত সময়ের পরে মিয়ানমারের বিলম্বের কারণে দুই দেশের মধ্যকার জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠিত হয়। জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের প্রথম বৈঠক জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে হওয়ার কথা থাকলেও মিয়ানমারের দিক থেকে এখনও নির্দিষ্ট দিন তারিখ পাওয়া যায়নি।
মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ বলছে তাদের নির্ধারিত ফরম পূরণ এবং তা ওই দেশ যাচাই বাছাই করে দেয়ার পরই প্রত্যাবাসন কাজ শুরু হবে। সেই নির্ধারিত ফরমের নমুনাও পাঠানো হয়েছে বিলম্বে। এই পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন কার্যক্রমের অগ্রগতি কতটুকু এবং মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম নিয়েকক্সবাজার থেকে কথা বলেছেন, বাংলাদেশ সরকারের রোহিঙ্গা ত্রাণ এবং পুর্নবাসন কমিশনার, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিষয়ে মাঠ পর্যায়ে সমন্বয়কারী কর্মকর্তা আবুল কালাম।
ঢাকা থেকে আমীর খসরুর রিপোর্ট।