রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্যে মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম সম্পন্ন করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার ফিজিক্যাল অ্যারেঞ্জমেন্ট চুক্তি সম্পন্ন করেছে। চুক্তি অনুযায়ী প্রত্যাবাসন কার্যক্রম শুরুর দুই বছরের মধ্যে তা সম্পন্ন করা হবে বলে দুই পক্ষ একমত হয়েছে। এছাড়া যাচাই-বাছাই কার্যক্রমের লক্ষ্যে একটি ফরমও চ‚ড়ান্ত করেছে দুই পক্ষ। যাচাই-বাছাই এবং প্রত্যাবাসনের জন্য দুটি কারিগরি কমিটিও গঠনের কথা বলা হয়েছে। তবে প্রত্যাবাসন কাজ কবে শুরু হবে এবং যথাসময়ে তা সম্পন্ন কিনা সে প্রশ্নে সৃষ্ট সংশয়ের জবাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।
চুক্তিকে ইতিবাচক হিসেবে উল্লেখ করে এর অন্যান্য দিকগুলো নিয়ে বিশ্লেষন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. আমেনা মহসীন।
এদিকে ইউএনএইচসিআর প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে রোহিঙ্গাদের বক্তব্যকে যাতে আমলে নেয়া হয় এবং তাদের ইচ্ছাকে অগ্রাধিকার দেয়া হয় তার আহবান জানিয়েছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশে অবস্থানকারী রোহিঙ্গা শরণার্থীদের যাচাই-বাছাই কার্যক্রম ও মানবিক সহায়তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ৫ মিলিয়ন ইউরো দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
ঢাকা থেকে বিস্তারিত জানিয়েছেন আমীর খসরু।