প্রতি দিন বিভিন্ন হাসপাতালে শত শত মানুষের ভিড় বাড়ছে। সেই সাথে বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও।আজ থেকে শুরু হয়েছে দ্বিতীয় পর্যায়ে ভ্যাকসিন দেয়ার কার্যক্রম।
ভ্যাকসিন নিয়ে সাধারণ জনগণ বলছেন-প্রথম ডোজ নিয়েছিলাম গত ফেব্রুয়ারি মাসের ৯ তারিখ। প্রথম ডোজ নেয়ার পরে কোন সমস্যা হয়নি আজ আমি দ্বিতীয় ডোজ নিলাম।
আশা করছি এটা আমাকে পুরোপুরি সুরক্ষা দিবে।
নার্সরা বলছেন বয়স্করাই বেশি আসছেন ভ্যাকসিন নিতে।
তেমনি একজন নার্স বিনিতা মন্ডল বলেন- ৪০ বছরের উপরে যাদের বয়স তাদের ভ্যাকসিন দেয়া হচ্ছে। আর যারা দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত যেমন ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন,কিডনী রোগে তাদের অগ্রাধীকার দেয়া হয়।
এদিকে ডাক্তার গোলাম মুশফিকুর বলেন -আমরা যদি মাস্ক ঠিকমতো পরি, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখি, জনসমাগম যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলি তাহলে করোনা থেকে মুক্তি পাবো।
সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, স্বাস্থ্যসম্মত মাস্ক ব্যবহার করা এবং কোভিডের ভ্যাকসিন নেয়ার পরও সচেতন থাকতে হবে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।