আটলান্টিকের এপারেও মার্কিন নির্বাচন নিয়ে দারুন কৌতুহল আর উত্তেজনা। বৃটিশ মিডিয়া জুড়েই থাকছে নির্বাচনের তরতাজা খবরা-খবর। নানা বিশ্লেষণতো রয়েছেই। ব্রেকিং নিউজে কখনও হিলারি এগিয়ে। কখনও কিঞ্চিত ট্রাম্প। তবে প্রধান সব মিডিয়ার চোখ হিলারির দিকেই।
সর্বশেষ ই-মেইল বিতর্ক কিছুটা হলেও শঙ্কা তৈরি করেছিল। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মেঘ কেটে গেছে বলেই মন্তব্য করছে বৃটিশ মিডিয়া। প্রায় ছয় লক্ষ বৃটিশ বাংলাদেশী এই নির্বাচন প্রত্যক্ষ করছেন অত্যন্ত কাছে থেকে। রাজনীতির টেবিলে, সামাজিক আড্ডায়, স্যোশাল মিডিয়ায়, কিংবা কফি বারে-কি হতে যাচ্ছে মার্কিন মুল্লুকে?
কথা বলেছিলাম লন্ডনের কুইনমেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র লেকচারার ড. হাসান শহীদের সঙ্গে। তার মতে এই নির্বাচন বিশ্ব রাজনীতির এক টার্নিং পয়েন্ট।
বৃটিশ বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরাও এই নির্বাচনের ওপর নজর রাখছেন। বৃটিশ বাংলাদেশী চেম্বার অব কমার্সের ডিরেক্টর মাহতাব মিয়া মনে করেন, গ্লোবাল বিশ্বে এই নির্বাচন সবাইকেই কাছে টানছে।
শুধু বৃটেন নয়, গোটা ইউরোপ জুড়েই রয়েছে এক ধরণের উম্মাদনা। জার্মানিতে ইউগভ পরিচালিত এক জনমত জরিপে বলা হয়েছে, ট্রাম্প নির্বাচিত হলে বেশিরভাগ জার্মান নাগরিকই ‘শঙ্কিত’, ‘হতাশ’ বা ‘ক্ষুব্ধ’ হবেন। লন্ডন থেকে মতিউর রহমান চৌধুরী