যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী এশ কার্টার এবং তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাইয়েপ এরদোয়ান শুক্রবার সিরিয়া ও ইরাকে ইসলামিক ষ্টেট দলকে পরাস্ত করার জন্য দু'দেশের মধ্যে যে সামরিক সহযোগিতা বাড়ানোর প্রয়োজন সে বিষয়ে আলোচনা করছেন।
ইরাকের উত্তরাঞ্চলের দিবিস শহরে ইরান পরিচালিত এক নির্মাণ প্রকল্পে শুক্রবার আত্মঘাতী বোমা আক্রমণে অন্তত ১১জন প্রাণ হারিয়েছে।
ডেমোক্রটিক প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিলারী ক্লিনটন বলেছেন তিনি এমন একজনকে সুপ্রিম কোর্ট বিচারক নিয়োগ করবেন যিনি সকল আমেরিকানের পক্ষে দাড়াবেন। রিপাবলিকান প্রার্থী ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান মেনে সঠিক লোককেই সুপ্রিম কোর্ট বিচারক করতে চান।
ইরাকি ও কুর্দি বাহিনী বলছে যে তারা মোসলের অদূরে অনেকগুলো গ্রামের নিয়ন্ত্রণ আবার ও গ্রহণ করেছে । তারা দাবি করছে যে ইরাকের এই দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর তারা কথিত ইসলামিক স্টেট জঙ্গিদের কবল থেকে মুক্ত করছে।
পর্যবেক্ষণ দলের মতে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত আলেপ্পোতে রাশিয়ার যুদ্ধ বিমানের সাহায্যে এবং সিরিয়া সরকার জোর বিমান হামলা চালায়। রাতের থেকে শুরু ঐ হামলা শুক্রবার সকাল পর্যন্ত চলতে থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী আজ জানিয়েছে যে তারা ইয়েমেনের তিনটি রাডার ক্ষেত্রে আঘাত হেনেছে। হুথি বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল থেকে ইউ এস নেভি ডেস্ট্রয়ারকে লক্ষ্য করে নিক্ষিপ্ত ক্ষেপনাস্ত্রের জবাবে এই পাল্টা আঘাত হানা হলো।
সিরিয়া সম্পর্কিত জাতিসংঘের বিশেষ দূত বলছেন প্রায় পৌনে তিন লক্ষ মানুষ অধ্যূষিত পূর্ব আলেপ্পো শহরে নৃশংস এবং অবিরত সামরিক কর্মকান্ডের কারণে এ বছরের শেষ নাগাদ শহরটি সম্পুর্ণ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।
পেন্টাগনের প্রেস সচিব পিটার কুক রাশিয়াকে এ ব্যাপারে ব্যাখ্যা দিতে আহ্বান জানিয়েছেন যে তারা সিরিয়ায় ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপনাস্ত্র ব্যবস্থা কেন মোতায়েন করছে।
২৪ ঘন্টায়, অন্তত ৬ হাজার শরনার্থীকে উদ্ধার করা হয়েছে।
আল কায়েদা আইসিস ও বোকো হারামের ন্যায় জঙ্গী গোষ্ঠির ছড়িয়ে দেয়া চরমপন্থী জঙ্গীবাদ নিরসনে কি কি বিষয় বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিৎ, কিভাবে তা করা দরকার এসব নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় ওয়াশিংটন ডিসির ইনস্টিটিউট অব পিসে বৃহস্পতিবার।
সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলে আলেপ্পোতে রাশিয়া এবং সিরিয়া সরকার যে নৃশংস বিমান আক্রমণ চালায় প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তার কঠোর নিন্দা জানিয়েছেন।
রাশিয়া বলেছে সিরিয়ার সঙ্কটের একটা রাজনৈতিক সমাধান অর্জনের বিষয়ে তারা আশাবাদী কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটিশ দূত জাতি সংঘে যে সব বিবৃতি দিচ্ছেন তা ওই প্রক্রিয়ার ক্ষতি করতে পারে।
আরও লোড করুন